মুম্বই: বাবা হওয়ার পর বাইশ গজে ফেরার প্রস্তুতি শুরু করে দিলেন বিরাট কোহলি৷ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাঠে নামার আগে জিম শরীর চর্চায় মজে ভারত অধিনায়ক৷ ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ খেলতে নামছে টিম ইন্ডিয়া৷ পিতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে ফের ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে নেতৃত্বের ব্যাটন হাতে তুলে নিচ্ছেন ক্যাপ্টেন কোহলি৷
ফিটনেস নিয়ে তিনি বরাবরই সচেতন৷ বিরাটের হাত ধরে ভারতীয় ক্রিকেট দলে ফিটনেস সংস্কৃতি অন্য পর্যায়ে পৌঁছেছে৷ সোমবার জিমে তাঁর শরীরচর্চার ছবি নিজের টুইটারে পোস্ট করেন ভারত অধিনায়ক৷ ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজে প্রথম দু’টি টেস্ট হবে চিপকে৷ ২৭ জানুয়ারি চেন্নাই পৌঁছবেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা৷ প্রথমে কোভিড টেস্ট দিতে হবে কোহলিদের৷ রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পরই মিলবে অনুশীলনের ছাড়পত্র৷
জো রুটদের বিরুদ্ধে বাইশ গজে নামার আগে জিমে ‘বিরাট’ প্রস্তুতি শুরু করে দেন কোহলি৷ সোমবার টুইটারে একটি ছবি পোস্ট করেছেন ভারত অধিনায়ক৷ সেখানে জিমে ভারত্তোলন করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে৷ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট খেলে দেশে ফিরেছিলেন তিনি৷ অর্থাৎ প্রায় এক মাসেরও উপর ক্রিকেটের বাইরে কোহলি৷ তাই ফিটনেস নিয়ে একটুকুও আপস করতে রাজি নন ক্যাপ্টেন৷ আপাতত তিনি মুম্বইয়ে নিজের বাড়িতেই রয়েছেন৷
অ্যাডিলডে ওভালে সিরিজের প্রথম টেস্টের পর পিতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে দেশে ফিরেছিলেন কোহলি৷ অজিদের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টে লজ্জার ইনিংস উপহার দিয়েছিল কোহলির ভারত৷ মাত্র ৩৬ রানে গুটিয়ে গিয়েছিল টিম ইন্ডিয়ার ইনিংস৷ যা ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বনিম্ন টেস্ট স্কোর৷ তারপর থেকে আর ব্যাট হাতে নামেননি কোহলি৷ কিন্তু অজিঙ্ক রাহানের নেতৃত্বে সিরিজের বাকিটি তিনটি টেস্টের দু’টি জিতে সিরিজ পকেটে পুরে নেয় ভারত৷ তাছাড়া গাব্বায় প্রথমবার টেস্ট জয়ের স্বাদ পায় ভারতীয় দল৷
রাহানের নেতৃত্বে ভারতের তরুণ তুর্কিরা গাব্বায় রেকর্ড গড়েন৷ ৩২৮ রান তাড়া করে গাব্বায় সর্বাধিক সফল রান তাড়া করে নজির গড়ে টিম ইন্ডিয়া৷ একই সঙ্গে ৩২ বছর ব্রিসবেন টেস্টে প্রথমবার হারের তেতো স্বাদ পায় অস্ট্রেলিয়া৷ তবে রাহানেদের এই জয়ের স্বাদ ঘরে বসে অনুভব করেন কোহলি৷ এর আগে অবশ্য বাবা হওয়ার আনন্দ উপভোগ করেছেন বিরাট৷ ১১ জানুয়ারি বাবা হন কোহলি৷ ভারতীয় ক্রিকেটের ফার্স্ট লেডি অনুষ্কা শর্মা এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.