কলম্বো: প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে থেকেও দ্বিতীয় টেস্টে শ্রীলঙ্কাকে ৬ উইকেটে পর্যুদস্ত করল ইংল্যান্ড। সেইসঙ্গে দ্বীপরাষ্ট্রকে তাদের মাটিতে টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করে ভারতে পা রাখার আগে কোহলিদের প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে রাখলেন রুটরা। গলে দ্বিতীয় টেস্টের চতুর্থদিন স্পিনারদের দাপটে দ্বিতীয় ইনিংসে শ্রীলঙ্কাকে মাত্র ১২৬ রানে গুটিয়ে দেয় ইংল্যান্ড। এরপর ১৬৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ব্যাট করতে নেমে মাত্র চার উইকেট হারিয়ে জয় তুলে নেয় ব্রিটিশরা।

প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কার ৩৮১ রানের জবাবে তৃতীয়দিন অধিনায়ক জো রুটের ধ্রুপদী শতরানে ভর করে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৩৯ রান তুলে খেলা শেষ করে ইংল্যান্ড। চতুর্থদিন মর্নিং সেশনে খুব বেশি দীর্ঘায়িত হয়নি ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস। গতদিনের রানের সঙ্গে মাত্র পাঁচ রান যোগ করে অর্থাৎ ৩৪৪ রানে শেষ হয় ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংস। ৩৭ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডের কাঁধে চেপে বসার চেষ্টায় ছিল শ্রীলঙ্কা। কিন্তু চতুর্থদিন গলে ম্যাজিক দেখান দুই ইংরেজ স্পিনার ডম বেস এবং জ্যাক লিচ। দুই স্পিনারই নেন ৪টি করে উইকেট।

দুই ইংরেজ স্পিনারের স্পিনের ছোবলে দ্বিতীয় ইনিংসে ধস নামে শ্রীলঙ্কা ইনিংসে। নিয়মিতভাবে উইকেট হারাতে থাকায় একসময় দ্বীপরাষ্ট্র দ্বিতীয় ইনিংস শতরানের গন্ডি পেরোবে কীনা, তা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। ৭৮ রানে একসময় আট উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। কিন্তু নবম উইকেটে সুরঙ্গা লাকমল এবং বল হাতে শ্রীলঙ্কার সাত উইকেটের নায়ক লাসিথ এম্বুলদেনিয়ার ৪৮ রানের পার্টনারশিপ শ্রীলঙ্কার রান একশোর গন্ডি পার করতে সাহায্য করে। বল হাতে সাত উইকেটের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে শ্রীলঙ্কার হয়ে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন এম্বুলদেনিয়া।

শেষ অবধি ১২৬ রানে শেষ হয় শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় ইনিংস। ইংল্যান্ডের কাছে দ্বিতীয় টেস্ট জয় এবং সেইসঙ্গে শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করার জন্য ইংল্যান্ডের কাছে ১৬৪ রানের লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায়। রান তাড়া করতে নেমে ১৭ রানে প্রথম উইকেটের পতন হয় ইংল্যান্ডের। একসময় ৮৯ রানে ৪ উইকেট খুঁইয়ে ফেলে ব্রিটিশরা। কিন্তু একবারের জন্যও তাদের বিপদে মনে হয়নি। প্রথম ইনিংসে শতরানকারী রুট ফেরেন মাত্র ১১ রানে। কিন্তু ডম সিবলে এবং জোস বাটলারের অবিভক্ত ৭৫ রানের জুটিতে ভর করে লক্ষ্যমাত্রা পৌঁছে যায় ইংল্যান্ড। সিবলে অপরাজিত থাকেন ৫৬ রানে। বাটলার করেন অপরাজিত ৪৬ রান।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।