গত স্বাধীনতা দিবস থেকে এবছরের প্রজাতন্ত্র দিবস! লাদাখ থেকে সিকিম পর্বে কীভাবে চিনকে উত্তর দিল ভারত
গত বছর জুন মাস থেকে শুরু করে এবছরের জানুয়ারি। চিনের বিস্তারবাদী নেশা কিছুতেই থামছে না। এদিকে, গত ২০২০ সালে স্বাধীনতা দিবসের আগে ১৫ জুন গালওয়ানে সংঘাতের পথ নেয় চিন। এরপর এই বছরেরর প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে জানুয়ারিতে ফের চিনের টার্গেটে ভারত। এই গত ৮ মাসে কীভাবে চিন নিজের টার্গেটে এগিয়েছে , তা দেখা যাক।

গালওয়ান পর্ব
১৫ জুন, গালওয়ান উপত্যকার পেট্রোল পয়েন্টে চিনের ট্রুপ নামে। পাল্টা জবাব দেয় ভারত। নিমেষে বারতের ২০ জন সেনা শহিদ হন। এদিকে চিনের তরফে ৪০ জন হতাহতের তালিকায় থাকার কথা শোনা যায়। যদিও তিন তা নিয়ে মুখ খোলেনি।

স্ট্র্যাটেজিক হাইট দখলের লড়াই
১৫ জুনের পর ভারতের স্বাধীনতা দিবস পার করে ২৯ অগাস্ট রাতে ফের স্ট্র্যাটেজিক হাইট দখলের উদ্যোগে নামে ভারত। বহু উপযুক্ত শৃঙ্গ ভারত দখলে রাখে। সেই রাতেও তাবড় জবাব দেয় ভারতীয় সেনা। এরপর সেপ্টেম্বর ৮ তারিখে লাদাখের বুকে ওয়ার্নিং শট শোনা যায়। পাল্টা জবাব দেয় ভারতীয় সেনা। এরপর মস্কোতে দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীরা আলোচনার রাস্তায় নেমে ফাইভ পয়েন্ট সমঝোতায় আসেন।

শীতের লাদাখ ও উত্তরপূর্ব ভারত
এরপর আসে শীতকাল। ভারতের সঙ্গে ৪০ ফুট উঁচু বরফে লড়াই করা যে চিনের পক্ষে সম্ভব নয় তা টের পেয়ে যায় লালফৌজ। তখন থেকেই তাদের নজর যায়, ভারতের উত্তরপূর্ব সীমান্তের দিকে। ধীরে ধীরে অরুণাচল সীমান্তে তারা ঘাঁটি গাড়তে থাকে। তৈরি করে চিনের ভূখণ্ডে একাধিক সন্দেহজনক নির্মাণকাজ।

সিকিমের সংঘাত
এরপর আসে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে সিকিমে ভারত, চিন সংঘাতের খবর। যা গত ২০ জানুয়ারি নাকুলাতে হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে ঘটনায় ২০ জন চিনা সেনা আহত হয়েছেন। ভারতীয় সেনার ভাষায় এই সংঘাত মূলত 'ছোট ঘটনা'।
চিনকে চোখ রাঙিয়ে আন্দামান সাগরে যৌথ সামরিক মহড়া ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর