নয়াদিল্লি: দিল্লি ক্রমশ হার্ড ইমিউনিটির দিকে যাচ্ছে। এক একটি জেলায় ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ মানুষের শরীরে ভাইরাসে অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি সেরো-সার্ভের রিপোর্টে এই খবর জানা গিয়েছে।

দিল্লির জনসংখ্যা ২ কোটিরও বেশি। রাজ্যে মোট ১১ টি জেলা রয়েছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের সহযোগিতায় দিল্লি সরকার এলাকার বিভিন্ন জেলা থেকে ২৫ হাজার জনের বেশি মানুষের নমুনা সংগ্রহ করে। তারপর প্রকাশিত হয় রিপোর্ট। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সরকারি পরিসংখ্যান বলছে যে দিল্লিতে কেবল ৬.৩৩ লক্ষ লোক সংক্রামিত হয়েছেন। তবে এই সমীক্ষা ইঙ্গিত দিয়েছে যে মোট ১ কোটিরও বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। একটি জেলায় তো সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা প্রায় ৬০ শতাংশ ছিল। এলাকার দশটি জেলাতে গড়ে ৫০ শতাংশের ওপরে মানুষ এই ভাইরাসের শিকার হয়েছেন।

প্রথম সেরো সার্ভে অনুযায়ী ২৭ জুন থেকে ১০ জুলাইয়ের মধ্যে ২১ হাজার ৩৮৭টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তার মধ্যে প্রায় ২৩ শতাংশ মানুষ ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। আগস্টে, এই সংখ্যাটি ২৯.১ শতাংশে দাঁড়িয়েছিল। সেপ্টেম্বরে, এই সংখ্যাটি ২৫.১ শতাংশ এবং পরের মাসে এটি ২৫.৫ শতাংশ ছিল। গত ২৪ ঘন্টার মধ্যে দিল্লি ১৪৮টি নতুন করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের হদিশ পেয়েছে। চতুর্থবার জানুয়ারি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। এই পরিসংখ্যানের স্কেল ২০০-এর নিচে এসে দাঁড়িয়েছে। রাজধানীতে বর্তমানে সংক্রামিত মানুষের সংখ্যা ৬.৩৪ লক্ষ ছাড়িয়েছে। সোমবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ১০ হাজার ৮১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

২৯ জানুয়ারি গুরুত্বপূর্ণ বাজেট অধিবেশন শুরু হওয়ার আগেই প্রত্যেক সাংসদকে আরটি-পিসিআর টেস্ট করানোর কথা বলা হয়েছে৷ কোভিড গাইডলাইন মেনেই সাংসদদের বসার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে বলেও জানান লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা৷ তিনি বলেন, ‘‘সম্মানীয় সকল সাংসদকে আরটি-পিসিআর টেস্ট করানোর জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে৷ তাঁদের বাড়ির কাছেই এই টেস্টের ব্যবস্থা করা হয়েছে৷ যাতে তাঁরা নিরাপদে টেস্ট করাতে পারেন এবং সুষ্ঠ ভাবে সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে পারেন৷’’ ওম বিড়লা আরও জানান, ২৭ ও ২৮ জানুয়ারি সাংসদদের পরিবার ও কর্মীদের জন্যে সংসদ ভবনে আরটি–পিসিআর টেস্টের ব্যবস্থাও করা হয়েছে৷ এই টেস্ট করানো বাধ্যতামূলক।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।