নয়াদিল্লি: লাদাখে চিনের প্রবেশের চেষ্টা দর্পের সঙ্গে রুখে দিয়েছিল ভারতীয় সেনা। বরফে মোড়া সীমান্তে গত ১৫ জুন কার্যত এক ইতিহাস তৈরি হয়। আর সেদিন ওই সীমান্তে ভারত হারায় বীর সন্তানকে।
গত বছর ১৫ জুন লাদাখে চিনা আগ্রাসনের মুখোমুখি হয়ে যে ভারতীয় সেনা জওয়ানরা লালফৌজকে জবাব দিয়েছেন, কর্নেল সন্তোষ বাবু তাঁদের মধ্যে একজন। আর তাঁকে ২০২১ প্রজাতন্ত্রদিবসে সম্মানিত করা হবে মহাবীর চক্রে। শুধু শহিদ সন্তোষ বাবু নন, আরও ৫ ভারতীয় সেনা জওয়ান শহিদকে এই চক্র-সম্মান দেওয়া হবে।
সন্তোষ বাবু ছিলেন ১৬ বিহার রেজিমেন্টের জওয়ান। ১৫ জুন লাদাখের গালওয়ানের বুকে তিনি চিনের লালফৌজের রক্তচক্ষুর সঙ্গে লড়াই করে আত্মবলিদান দেন। সেই সময় ২০ জন ভারতীয় সেনা জওয়ান শহিদ হয়েছিলেন। আর ভারত যে সেই রক্তাক্ত স্মৃতি ভুলছে না, তা এদিন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের ভাষণেও স্পষ্ট হয়েছে। কোরুকোন্ডা সৈনিক স্কুলের পর দেরাদুনের মিলিটারি অ্যাকাডেমি থেকে সেনায় পা রাখেন দেশের এই বীর সন্তান।
সন্তোষ বাবু ছাড়াও এদিন মরোণোত্তর চক্র সম্মান পেয়েছেন,সুবেদার নাদুরা সোরেন,হবলদার কে পালানি,তেজিন্দর সিং, নায়েক দীপক সিং, গুরতেজ সিং। এঁরাও গালওয়ানের রক্তাক্ত রাতে শহিদ হয়েছেন দেশের জন্য। আগামীকাল প্রজাতন্ত্র দিবসের সকালে এঁদের পরিবারের হাতে দিল্লি থেকে তুলে দেওয়া হবে চক্র সম্মান।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.