ওয়াশিংটন: রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের অভিষেকের সময় তাঁকে এবং গোটা পরিবারকে সুরক্ষিত রাখার জন্য ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের ধন্যবাদ জানালেন মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। চকোলেট চিপস ও কুকিজ দিয়ে তিনি তাঁদের ধন্যবাদ জানান। গার্ড মেম্বারদের তিনি বলেন, আমি রাষ্ট্রপতি বিডেন এবং পুরো বিডেন পরিবারের পক্ষ থেকে আপনাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।

তিনি বলেন, “হোয়াইট হাউস আপনাদের জন্য কিছু চকোলেট চিপ কুকিজ বেক করেছে।” তিনি মজা করে বলেন, তিনি নিজে এগুলি বানিয়েছেন তা বলতে পারেন না। বুধবার জো বাইডেন শপথ গ্রহণ করেছিলেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প সমর্থকরা কংগ্রেসকে নভেম্বরের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের বিজয়ী হিসাবে বাইডেনকে হোয়াইট হাউসে যাওয়া থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করেছিল। সেই কারণে বাইডেনের অভিষেকের সময় ব্যাপক সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। কোনও বড় ও অপ্রত্যাশিত ঘটনা যাতে না ঘটে তার চেষ্টা করা হয়।

জিল বিডেন এই গার্ডদের বলেন যে তার প্রয়াত পুত্র বেউও ছিলেন ডেলাওয়্যার আর্মি ন্যাশনাল গার্ডের সদস্য। তিনি ২০০৮-০৯ সালে ইরাকে ছিলেন। বিউ বিডেন ২০১৫ সালে ৪৬ বছর বয়সে মস্তিষ্কের ক্যান্সারে মারা যান। সেই দিক থেকে তিনি একজন ন্যাশনাল গার্ডের মা। তিনি আরও বলেন, ন্যাশনাল গার্ডরা রাজ্য ছেড়ে দেশের রাজধানীতে এসেছেন। তাই তাঁদের ধন্যবাদ জানাতে এটি একটি ছোট্ট উপহার। রাষ্ট্রপতি বাইডেনও শুক্রবার ফোনে জাতীয় গার্ড ব্যুরোর প্রধানকে ধন্যবাদ জানান।

ফার্স্ট লেডি এদিন বললেন, “আপনারা যা কিছু করেন তার জন্য সত্যই তিনি কৃতজ্ঞ। জাতীয় গার্ড সর্বদা সমস্ত বাইডেনদের হৃদয়ে একটি বিশেষ জায়গায় প্রতিষ্ঠিত।” জিল বাইডেন এইচআইভি / এইডস রোগীদের এবং এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায়ের জন্য লড়াই করেন। এছাড়া ওয়াশিংটন প্রতিষ্ঠান হুইটম্যান-ওয়াকার হেলথের ক্যান্সার রোগীদের জন্যও কাজ করেন তিনি।

বৃহস্পতিবার জো বাইডেনের শপথ গ্রহণের সঙ্গেই মার্কিন মুলুকে সূচনা হল বাইডেন-কমলা যুগের৷ সাক্ষী থাকল গোটা বিশ্ব৷ শপথ নিয়েই ঐক্যের বার্তা দিলেন তিনি৷ বললেন, ‘‘আমি সমগ্র আমেরিকাবাসীর প্রেসিডেন্ট৷’’ স্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে ৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন জো বাইডেন৷ শপথ গ্রহণের পর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তিনি৷ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘‘আজ কোনও প্রার্থীর জয় নয়৷ আজ গণতন্ত্রের জয়৷ জনগণ এবং জনগণের ইচ্ছার জয়৷ আমরা জানি গণতন্ত্র কতটা মূল্যবান৷ বন্ধুরা আজ এই মুহূর্তে গণতন্ত্র বিরাজ করছে৷’’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।