নয়াদিল্লি: কলকাতায় মোদীর ছবিতে লাইকের বন্যা। মাত্র ২৪ ঘন্টার আগেই মোদীর ছবি ফেসবুকে লাইক কুড়োল ১০ লক্ষের বেশি। শনিবার ২৩ জানুয়ারিতে নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে কলকাতা এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেই তোলা হয় এই ছবি।
ছবিটির ক্যাপশনে লেখা ছিল, “নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানাতে কলকাতায় পৌঁছেছেন”। ছবিটি এখন অবধি ফেসবুকে ১০ লক্ষের বেশি লাইক সংগ্রহ করেছে। শেয়ার হয়েছে ১৪ হাজারের বেশি। কমেন্ট এসেছে ৪৭ হাজারের অধিক।
শনিবার বেলা ৩ টে নাগাদ কলকাতা বিমান বন্দরে পা রাখেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে রেস কোর্সে আসেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে নেতাজি ভবনে পৌঁছে যান মোদী। নেতাজি ভবন ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। নেতাজির স্মৃতি বিজড়িত সমস্ত জায়গা ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। এরপরেই ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে পৌঁছন নরেন্দ্র মোদী।
ন্যাশনাল লাইব্রেই থেকে তিনি যান ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে। সেখানে দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, আমার কাছে আবেগঘন মুহূর্ত। ছোটবেলা থেকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোসের নাম কানে আসতেই শক্তি পেতাম।
তিনি বলেন, ১২৫ বছর আগে দাসত্বের অন্ধকারে চেতনার জন্ম হয়েছিল। দুনিয়ার শক্তিশালী শাসককে বলতে পেরেছিলেন, আমি তোমার কাছ থেকে স্বাধীনতা চাইব না। ছিনিয়ে নেব। আজকের দিনেই নেতাজি সুভাষের জন্ম হয়নি, আত্মগৌরবের জন্ম হয়েছিল। ১২৫তম জন্মজয়ন্তীতে তাঁকে প্রণাম করছি। বালক থেকে ত্যাগ ও তপস্যার মাধ্যমে নেতাজি হয়েছিলেন এই ভূমিকে। আমি এই পুণ্যভূমিকে প্রণাম করছি।
এবার থেকে প্রত্যেক বছর নেতাজির জন্মদিনে পরাক্রম দিবস পালন করা হবে বলে এদিন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, পরাক্রম এবং প্রেরণার প্রতীক নেতাজি, এমনটাই মনে করেন তিনি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.