নয়াদিল্লি: বালাসাহেব ঠাকরেকে জন্মদিনে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। টুইটে শিবসেনার প্রতিষ্ঠা বালাসাহেবকে সাহসী ও অদম্য বলে বর্ণনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। ১৯২৬ সালের ২৩ জানুয়ারি মহারাষ্ট্রের পুণেতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন বালাসাহেব ঠাকরে। আজ তাঁর ৯৫তম জন্মজয়ন্তী।
টুইটে শিবসেনার প্রতিষ্ঠা বালাসাহেব ঠাকরে শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধামন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লিখেছেন, ‘‘মহান বালাসাহেব ঠাকরেকে তাঁর জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন। সাহসী এবং অদম্য, তিনি জনকল্যাণের বিষয় উত্থাপনে কখনও দ্বিধা করেননি। তিনি সর্বদা ভারতীয় নীতি ও মূল্যবোধ নিয়ে গর্বিত ছিলেন। তিনি লক্ষ লক্ষ অনুপ্রেরণা অবিরত।’’
কার্টুনিস্ট হিসাবে পেশাগত জীবন শুরু করেছিলেন বালাসাবে ঠাকরে। ১৯৬০ সালে চাকরি ছেড়ে শিবসেনা দল তৈরি করেন তিনি। পরবর্তী সময়ে মারাঠিদের অধিকারের জন্য লড়াই চালিয়েছেন। তাঁর একাধিক বক্তব্য বিতর্ক তৈরি করলেও নিজের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবান ছিলেন মহারাষ্ট্রের এই ভূমিপুত্র। ২০১২ সালের ১৭ নভেম্বর ৮৬ বছর বয়সে প্রয়াত হন বালাসাহেব ঠাকরে। বালাসাহেবের জন্মদিনে তাঁকে টুইটে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
এদিকে, আজই বিশ্ববরেণ্য স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী। আজ দুপুরের বিমানে কলকাতা নামবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫তম জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে দু’টি গ্যালারির উদ্বোধন করবেন তিনি। ভিক্টোরিয়ার এই অনুষ্ঠানে কেন্দ্রের তরফে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। এদিন দমদম বিমানবন্দরে নেমে কপ্টারে চেপে প্রধানমন্ত্রী যাবেন রেস কোর্সে। সেখান থেকে ন্যাশনাল লাইব্রেরির অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। খানিকক্ষণ সেখানে কাটিয়ে মোদী পৌঁছে যাবেন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে।
এদিন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে দু’টি পৃথক গ্যালারির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। একটি গ্যালারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে তৈরি হবে। নেতাজির বিভিন্ন সময়ের নানা কীর্তির কিছু নিদর্শন থাকবে সেই গ্যালারিতে। একইসঙ্গে অন্য গ্যালারিতে অন্য বিপ্লবীদের নিয়ে নানা তথ্য রাখা হবে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.