নিউ ইয়র্ক: ট্রাম্প জামানার অবসান৷ আমেরিকার হোয়াইট হাউস এখন জো বাইডেনের দখলে৷ আমেরিকার প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পও স্বামীর সঙ্গেই হোয়াইট হাউজ ছেড়েছেন৷ কিন্তু ‘গোঁসা’ এখনও কাটেনি তাঁর৷ তাই স্বামীর সঙ্গে পোজ দিতে নারাজ তিনি৷ সম্প্রতি এমনই ছবি ধরা পড়েছে মিডিয়ায়৷
প্রেসিডেন্ট পদ থেকে সরে গেলেও ডোনাল্ড ট্রাম্প ও মেলানিয়া ট্রাম্প এখনও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে৷ তাঁদের জনপ্রিয়তার কারণেই মিডিয়ার ক্যামেরা তাঁদের দিকে থাকে প্রায়ই৷ সম্প্রতি অ্যাটেনশন পাওয়ার মতো আরও একটি কাজ করলেন তাঁরা৷ মেলানিয়া ট্রাম্প কিছুতেই তাঁর স্বামীর পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে রাজি হলেন না৷ মেলানিয়ার এমন কর্মকাণ্ডে স্বাভাবিকভাবেই নজর কাড়ল মিডিয়ার৷ ঘটনাটি ঘটেছে ফ্লোরিডায়৷ সস্ত্রীক ট্রাম্প যখন সেখানে বিমান থেকে নামেন তখন তাঁদের ছেঁকে ধরে মিডিয়া৷ ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন৷ কিন্তু মেলানিয়া স্বামীকে ছেড়ে এগিয়ে যান৷ গোটা ঘটনাটি হাসির খোরাকে পরিণত হয়৷
সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকে এই নিয়ে হাসি ঠাট্টা শুরু করেন৷ এমনকী ডোনাল্ড ও মেলানিয়ার মধ্যে বিচ্ছেদের গুঞ্জনও উঠেছে৷ অনেকেই বলছেন, হোয়াইট হাউসে যখন ট্রাম্প নির্বাচিত হয়ে আসেন, তখন মেলানিয়া তাঁর সঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন৷ কিন্তু এখন তিনি হোয়াইট হাউস ছেড়়ে দিয়েছেন৷ তাই মেলানিয়াও স্বামীকে ছেড়ে নিজের পথে পা বাড়াতে চাইছেন৷ যদিও পুরটাই নেটিজেনদের গুজব৷ এর কোনও সত্যতার প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি৷
বৃহস্পতিবার জো বাইডেনের শপথ গ্রহণের সঙ্গেই মার্কিন মুলুকে সূচনা হল বাইডেন-কমলা যুগের৷ সাক্ষী থাকল গোটা বিশ্ব৷ শপথ নিয়েই ঐক্যের বার্তা দিলেন তিনি৷ বললেন, ‘‘আমি সমগ্র আমেরিকাবাসীর প্রেসিডেন্ট৷’’ স্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে ৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন জো বাইডেন৷ শপথ গ্রহণের পর জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তিনি৷ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘‘আজ কোনও প্রার্থীর জয় নয়৷ আজ গণতন্ত্রের জয়৷ জনগণ এবং জনগণের ইচ্ছার জয়৷ আমরা জানি গণতন্ত্র কতটা মূল্যবান৷ বন্ধুরা আজ এই মুহূর্তে গণতন্ত্র বিরাজ করছে৷’’
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.