কলকাতা: ন্যাশনাল লাইব্রেরি ছেড়ে ভিক্টোরিয়ার পথে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।  এদিন নেতাজি ভবন থেকে বেরিয়ে ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে পৌঁছন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন মোদী।

ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে পৌঁছে নেতাজি মূর্তির পাদদেশে পুষ্প অর্পণ করেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে নানান প্রদর্শনী ঘুরে দেখছেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর সঙ্গে রয়েছে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান প্রধানমন্ত্রী।

এখানকার অনুষ্ঠান শেষে মোদী রওনা দিয়েছেন ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এসপিজি এই রুট ঠিক করেছে। এরপর রেস কোর্স থেকে শনিবার রাতে হেলিকপ্টারে বিমানবন্দরে ফিরে বিশেষ বিমানে দিল্লি ফিরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী।

এদিন বেলা ৩ টে নাগাদ কলকাতা বিমান বন্দরে পা রাখেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে রেস কোর্সে আসেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে নেতাজি ভবনে পৌঁছে যান মোদী। নেতাজি ভবন ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। নেতাজির স্মৃতি বিজড়িত সমস্ত জায়গা ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। এরপরেই ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে পৌঁছন নরেন্দ্র মোদী। সেখান থেকে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন মোদী।

ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে দু’টি পৃথক গ্যালারির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। একটি গ্যালারি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে তৈরি হবে। নেতাজির বিভিন্ন সময়ের নানা কীর্তির কিছু নিদর্শন থাকবে সেই গ্যালারিতে। একইসঙ্গে অন্য গ্যালারিতে অন্য বিপ্লবীদের নিয়ে নানা তথ্য রাখা হবে।

ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে ‘নির্ভীক সুভাষ’ নামে গ্যালারির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অন্যদিকে, অন্য বিপ্লবীদের নিয়ে আরও একটি গ্যালারির নাম রাখা হবে ‘বিপ্লবী ভারত’। আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই দুটি গ্যালারির উদ্বোধনের পর আগামিকাল থেকেই গ্যালারি দুটি সর্বসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে।

এদিন এই গ্যালারি দু’টি উদ্বোধনের পর বিকেল পৌনে ছ’টা নাগাদ ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী। সম্ভবত সেই ভাষণেই ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের নয়া নাম ঘোষণা করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তার আগে স্থানীয় শিল্পীদের নিয়ে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করা হয়েছে। এদিনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।