কলকাতা: রাজ্যে এল ভারত বায়োটেক ও আইসিএমআর-এর তৈরি ‘কোভ্যাক্সিন’। করোনার প্রতিষেধক কোভ্যাক্সিনের প্রায় ১ লক্ষ ৬০ হাজার ডোজ এসেছে রাজ্যে। সেরামের তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার কোভিশিল্ডের পাশাপাশি এবার বাংলায় সম্পূর্ণ দেশীয় গবেষণায় তৈরি করোনার এই প্রতিষেধকটিও ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার, স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়া হবে।

করোনাকালে জরুরি ভিত্তিতে হায়দরাবাদের ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা ভারত বায়োটেক ও আইসিএমআর-এর তৈরি কোভ্যাক্সিন ও পুণের সেরাম ইন্সটিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ডে অনুমোদন দিয়েছে ডিজিসিআই। এই দুই ভ্যাক্সিনের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে অনুমোদন দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া।

ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন দেশের দ্বিতীয় ভ্যাক্সিন, যা অনুমোদন পেয়েছে। এর আগে সেরামের তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ডকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

ডিসিজিআই আগেই জানিয়েছিল কোভিশিল্ড ৭০ শতাংশেরও বেশি নিরাপদ। কোভিশিল্ডের পর এবার সম্পূর্ণ দেশীয় গবেষণায় তৈরি করোনার প্রতিষেধক কোভ্যাক্সিন এসে গেল বাংলায়। হায়দরাবাদের সংস্থা ‘ভারত বায়োটেক’ ও সরকারি প্রতিষ্ঠান ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ’ -ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি প্রতিষেধকটি তৈরি করেছে।

১২ বছরের উপর বয়স হলে তবেই নেওয়া যাবে কোভ্যাক্সিন। ডিজিসিআই-এর তরফে এমন অনুমোদনই দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, সেরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে অনুমোদন মিলেছে ১৮ বছরের উপর। দুটি টিকার ক্ষেত্রেই দুটি করে ডোজ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।