মুম্বই: রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া বৃহস্পতিবার তার মাসিক বুলেটিন (জানুয়ারি ২০২১) বের করে এবং যাতে দাবি করা হয়েছে ভারত সক্ষম হয়েছে দ্বিতীয় করোনা ঢেউ দেখে নিজেকে সরিয়ে রাখতে। ওই রিপোর্টে জানানো হয়েছে, বর্তমান মডেলে তৃতীয় ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধি ০.১ শতাংশ, যা আশা করা হয়েছিল ডিসেম্বর ইস্যুতে। তাছাড়া রিজার্ভ ব্যাংকের আনুমানিক হিসেব বলছে, ভারতের বেশিরভাগ প্রজেকশন-এ ঘুরে দাঁড়াবে।

রিজার্ভ ব্যাংকের এই রিপোর্ট জানাচ্ছে, ভি আকৃতিতে ঘুরে দাঁড়াবে। আর তা বলতে গিয়ে ব্যাখ্যা করে বলা হচ্ছে এই ভি মানে ভ্যাকসিন। ভারত গোটা দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিনেশন ড্রাইভ নিয়েছে। এটা যদি সফল হয় তাহলে ঝুঁকির ভারসাম্য রেখে উপরে উঠবে।

এদেশে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভ্যাক্সিনেশন ড্রাইভ নেওয়া হয়েছে দুটি ভ্যাকসিনের মাধ্যমে-কোভিশিল্ড এবং কো-ভ্যাকসিন। রিজার্ভ ব্যাংকের সর্বশেষ রিপোর্ট অনুসারে, এখান থেকে ওষুধ রপ্তানি দুনিয়াজুড়ে ভ্যাক্সিনেশন এর কাজে রীতিমতো চালিকাশক্তি হয়ে উঠবে।

রিজার্ভ ব্যাংক আশা করছে, ভারতের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে ই-কমার্স এবং ডিজিটাল টেকনোলজি উজ্জল দিক হয়ে উঠবে। তাছাড়া দেখা গিয়েছে কৃষি একমাত্র ক্ষেত্র যেটা এই অতি মহামারীর সময়েও বৃদ্ধি ঘটেছে। রিজার্ভ ব্যাংকের রিপোর্ট ভবিষ্যদ্বাণী করছে ২০২১ সালে কৃষিতে বাম্পার উৎপাদন হতে পারে। কৃষিজাত পণ্য রপ্তানি স্বাভাবিক অবস্থায় প্রত্যাবর্তী থাকবে।

রিজার্ভ ব্যাংক অনুভব করেছে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে।  আর বি আই মনে করছেন নীতিগত দিক থেকে এটা সঠিক সময় মূলধন আনা এবং উদ্ভাবনী পথ দেখতে‌ ‌হবে অদেয় ঋণের লেনদেনের ব্যাপারে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।