নয়াদিল্লি: বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে রয়েছেন বিদ্যুৎ কর্মী ও ইঞ্জিনিয়াররা। এর প্রতিবাদে ৩ ফেব্রুয়ারি প্রতীকী ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের কর্মী এবং ইঞ্জিনিয়াররা। সমস্ত কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন এবং কৃষক সংগঠনগুলি বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে। কেন্দ্রে বিজেপি সরকার ইলেকট্রিসিটি আমেন্ডমেন্ট বিল ২০২০ এবং স্ট্যান্ডার্ড বিডিং ডকুমেন্ট এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বেসরকারিকরণের পথ প্রশস্ত করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
এই পরিস্থিতিতে ন্যাশনাল ফেডারেশন অফ ইলেকট্রিসিটি এমপ্লয়িজ অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স-এর বৃহৎ মঞ্চ ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেশন কমিটি অফ ইলেকট্রিসিটি এমপ্লয়িজ অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স এই ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। কেন্দ্রের কৃষি আইনের বিরুদ্ধে দিল্লি সীমান্তে আন্দোলনরত কৃষকদের প্রতি সংহতির বার্তা দিয়েছে এরা। ইলেকট্রিসিটি এম্প্লয়িস ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছে। ওই চিঠিতে তাদের ডাকা ধর্মঘটের কথা বলা হয়েছে। সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই চিঠিটি ধর্মঘটের নোটিশ স্বরূপ।
বিলের সংশোধনী এবং এই ডকুমেন্ট সহ একাধিক দাবি তোলা হয়েছে। বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে বেসরকারি ফ্র্যাঞ্চাইজি এবং লাইসেন্স বাতিল, পুরনো পেনশন প্রকল্প চালু, জোর করে অবসর অবসরের বিরোধিতা করা হয়েছে। তাছাড়া চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের স্থায়ী করা এবং শূন্য পদে নিয়োগের দাবী তোলা হয়েছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.