প্রতীতি ঘোষ , হাবড়া : চাহিদামত নেই কাজ । অনেক সময় কাজ করে উপার্জনের পুরো টাকা পান না শ্রমিকরা। সবমিলিয়ে দুর্ভোগের মধ্যে চলছে পোশাক তৈরির কাজের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের। আর নিয়ে বুধবার পশ্চিমবঙ্গ দর্জি শ্রমিক সংঘের তরফে বেলা বারোটা থেকে হাবড়ার চোংদা মোড় থেকে পায়ে হেঁটে পদযাত্রা করে হাবরা এক নম্বর ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের দফতর পর্যন্ত ।

এরপর মিছিল শেষে বেলা পৌনে একটা থেকে শুরু হয় আধিকারিকের দফতরের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি । পোষাক তৈরীর সঙ্গে যুক্ত প্রায় এক হাজার কর্মী এ দিনের কর্মসূচিতে যোগদান করে ।

কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে হাবড়া থানার তরফে এদিন ভিডিও অফিসের সামনে আগেভাগেই মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশবাহিনী ।

তবে বিডিও অফিসের ভেতরে বিক্ষোভকারীদের মিছিল ঢুকতে দেওয়া হয়নি ।গেটেই তাদের আটকে দেওয়া হয় ।তাই বিক্ষোভকারীদের তরফে ছয় সদস্যের প্রতিনিধিদল হাবরা এক নম্বর ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিকের কাছে তাদের চার দফা দাবি নিয়ে একটি স্মারকলিপিও জমা দেয় ।

মূলত দাবিতে উল্লেখ করা হয় দর্জি শ্রমিকদের সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যের জন্য অবিলম্বে বোর্ড গঠন করতে হবে, কর্মরত শ্রমিকদের জন্য ই এস আই ও পি এফ এর ব্যবস্থা করতে হবে । তৃতীয়তঃ দর্জি শ্রমিকদের স্বল্প সুদে ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে এবং দর্জি শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে বলে।

এছাড়াও শ্রমিকদের দাবি লকডাউনের সময় কর্মহীন ছিলেন শ্রমিকরা, শ্রমিক হিসেবে তাদের সরকারি সাহায্য মেলেনি । তাই দর্জির কাজের সঙ্গে যুক্ত বয়স্ক শ্রমিকদের আর্থিকভাবে সরকার যাতে পাশে দাঁড়ায় তার জন্যও আবেদন জানানো হয়েছে ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।