কলকাতা: আগামী ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে এক ধাক্কায় অনেকটা কম চালানো হবে মেট্রো। জানা গিয়েছে ওইদিন সারাদিনে ১১৮ টি মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ।

সাধারণ দিনে কবি সুভাষ থেকে নোয়াপাড়া এবং নোয়াপাড়া থেকে কবি সুভাষ পর্যন্ত ২৪০টি মেট্রো চলাচল করে। ২৬ জানুয়ারি প্রজাতন্ত্র দিবসে সমস্ত অফিস কাছারি ছুটি থাকায় ভিড় কম হবে, এই আশায় কম মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মেট্রো সংখ্যা কমলেও মেট্রো চালু ও বন্ধের সময়ে তা কোনও প্রভাব পড়ছে না। পাতালরেল চালু হচ্ছে সকাল ৭ টায়। পরিষেবা চলবে রাত ৯ টা অবধি। তবে সময়ের ব্যবধানে প্রভাব পড়ছে। আগে যেখানে ৭ মিনিট অন্তর মেট্রো পরিষেবা মিলত, সেখানে সময় বাড়িয়ে করা হয়েছে ১৫ মিনিট। অর্থাৎ ১৫ মিনিটের ব্যাবধানে চলবে মেট্রো।

অন্যদিকে আর মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা৷ তার পরেই দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত ছুটবে মেট্রো৷ ফেব্রুয়ারি মাসের শেষেই দক্ষিণেশ্বর পর্যন্ত মেট্রো চালু হয়ে যাবে বলে জানা গিয়েছে। দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর সুরঙ্গের কাজও৷ চলতি বছরের শেষেই শিয়ালদহ থেকে চালু হতে পারে ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো৷

মেট্রোর জন্য মোবাইল ভিত্তিক টিকিটিং ব্যবস্থা চালু করার কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। এর ফলে টিকিট কাউন্টারে ভিড় অনেকটাই কমবে৷ এমনকী মেট্রো যাত্রীদের স্মার্টকার্ডেরও প্রয়োজন হবে না৷ মনোজ জোশী আরও জানান, বিভিন্ন স্টেশনে যাত্রীদের নানাবিধ সুযোগ সুবিধা পৌঁছে দেওয়াই এবং পরিকাঠামোগত উন্নয়ন তাঁদের প্রধান লক্ষ্য৷

এদিকে শিয়ালদহ থেকে ইস্ট-ওয়েস্টের পশ্চিমমুখী সুড়ঙ্গ নির্মাণের কাজ ফের শুরু হয়ে গিয়েছে৷ গত বছর অক্টোবরের মধ্যেই এক মুখী টানেল তৈরির কাজ শেষ হয়েছিল৷ আগামী চার-পাঁচ মাসের মধ্যেই এই কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী মেট্রো কর্তৃপক্ষ৷ খনন কাজ পরিচালিত হচ্ছে শিয়ালদহ থেকেই৷ এর আগে বৌবাজার এলাকায় হোঁচট খেয়েছিল সুরঙ্গ তৈরির কাজ৷ ধ্বসে পড়েছিল বহু বাড়ি৷ এই বিপত্তি এড়াতে সাবধানে এগোচ্ছে কে এম আর সি এল৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।