মু্ম্বই: ‘অজি বধ’-এর পর টিম ইন্ডিয়ার সামনে এবার ইংল্যান্ড৷ ফেব্রুয়ারিতে ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজ ছাড়াও পাঁচটি টি-২০ এবং তিন ম্যাচের ওয়ান ডে সিরিজ খেলবে ভারত৷ কিন্তু ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজে অল-রাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজাকে পাবেন না টিম ইন্ডিয়া৷
চোটের কারণে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিরিজের শেষ টেস্টে খেলতে পারেননি জাদেজা৷ সিডনিতে তৃতীয় টেস্টে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং করার সময় বাঁ-হাতে বুড়ো আঙুলে চোট পান জাড্ডু৷ দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাট করেত নামতে পারেননি টিম ইন্ডিয়ার এই অল-রাউন্ডার৷ সিডনি টেস্টের পরই তাঁর আঙুলে অস্ত্রোপচার হয়৷ চিকিৎসকরা ছ’ সপ্তাহ বিশ্রামের পরামর্শ দিয়েছেন৷
সিডনিতে ভারতীয় ইনিংসের ৯৯তম ওভারে মিচেল স্টার্কের একটি বাউন্সার জাদেজার বাঁ-হাতের গ্লাভসে লাগে। বলের গতি বেশি থাকায় জোরে আঘাত লাগে ৩২ বছর বয়সি এই অল-রাউন্ডারের৷ যন্ত্রণা কমার পর ব্যাটিং করলেও অস্ট্রেলিয়ার দ্বিতীয় ইনিংস ফিল্ডিং করতে মাঠে নামতে পারেননি জাড্ডু৷ স্ক্যান রিপোর্টে তাঁর বাঁ-হাতের বুড়ো আঙুলে চিড় ধরা পরে৷
ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম দু’টি টেস্টের দলে জাদেজাকে রাখেননি নির্বাচকরা৷ কিন্তু তাঁকে পরের দিকে খেলানোর কথা ভেবেছিল টিম ম্যানেজমেন্ট৷ কিন্তু বৃহস্পতিবার বোর্ড সুত্রের খবর, সিরিজ থেকেই ছিটকে গেলেন জাদেজা৷ অর্থাৎ পুরো ছ’ সপ্তাহ বিশ্রাম দেওয়া সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বোর্ডের তরফে৷ ফলে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চার টেস্টের সিরিজে মাঠে নামতে পারবেন না জাড্ডু৷
চেন্নাইয়ে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ শুরু করতে চলেছে ভারত৷ দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচটিও হবে চিপকে৷ সিরিজের পরের দু’টি টেস্ট হবে আমদাবাদে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়াম মোতেরায়৷ তবে টেস্ট সিরিজে না-পেলেও টি-২০ এবং ওয়ান ডে সিরিজে জাদেজা খেলতে পারবেন কিনা, তা নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে জানা গিয়েছে৷
ইংল্যান্ড সিরিজ দিয়েই ঘরের মাঠে করোনা পরবর্তী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলতে নামছে ভারত৷ গত বছর মার্চে শেষবার টিম ইন্ডিয়া ঘরের মাঠে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছিল৷ নভেম্বরে আইপিএলের পর দুবাই থেকে সরাসরি অস্ট্রেলিয়া উড়ে গিযেছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল৷ প্রায় আড়াই মাসের অস্ট্রেলিয়া সফর শেষ করে বৃহস্পতিবার দেশ ফিরেছেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.