কলকাতা: প্রয়াত কিংবদন্তি অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনে তাঁকে শ্রদ্ধা জানিয়ে টুইট করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ‘‘তিনি একজন কিংবদন্তি, যিনি তাঁর সমস্ত কাজেই ছাপ রেখে গিয়েছেন।’’ সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর জন্মদিনে টুইটে এমনই লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী।

অসুস্থ হয়ে মাসখানেক আগেই হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে। একটানা বেশ কয়েকদিন ধরে হাসপাতালেই ছিলেন তিনি। কখনও চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছিলেন কখনও আবার ঘোর উদ্বেগে ফেলে দিচ্ছিলেন চিকিৎসকদের।

তাঁকে নিয়ে একটানা কয়েক সপ্তাহ ধরে ছিল উদ্বেগ। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসুন সৌমিত্রবাবু, এমনটাই কামনা ছিল সবার। কিন্তু চিকিৎসকদের অক্লান্ত চেষ্টা, শুভানুধ্যায়ীদের শুভকামনাকে পিছনে ফেলে মৃত্যুর কাছে হার মেনে নেন বর্ষীয়ান অভিনেতা। গত ১৫ নভেম্বর দীর্ঘ রোগভোগের পর প্রয়াত হন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। ফেলুদার মৃত্যুর সঙ্গে-সঙ্গে বাংলা চলচ্চিত্রের একটা যুগ শেষ হয়ে গিয়েছে।

মঙ্গলবার ছিল কিংবদন্তী এই অভিনেতার জন্মদিন। টুইটে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, ‘‘সৌমিত্র (দা) চট্টোপাধ্যায়ের তাঁর জন্মবার্ষিকীতে স্মরণ করছি। তিনি একজন কিংবদন্তি, যিনি তাঁর সমস্ত কাজেই ছাপ রেখে গিয়েছেন। আমরা তাঁর গৌরবময় উপস্থিতি মিস করি।’’

টুইটে এদিন মুখ্যমন্ত্রী আরও লিখেছেন, ‘‘সৌমিত্রদার আঁকা চিত্রকর্ম, ফিল্ম পোস্টার এবং পোশাক সমন্বিত সম্প্রতি একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধন করার সুযোগ পেয়েছি। আমি তার পরিবারের উষ্ণতা এবং ভালবাসার জন্য কৃতজ্ঞ।’’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।