প্রতীতি ঘোষ, ব্যারাকপুর : ‘রাজ্যকে অন্ধকার থেকে আলোর দিশায় এনে দাঁড় করিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আন্দোলনের নেত্রীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উন্নয়নের আন্দোলন দেখছেন বাংলার মানুষ। কত বেশি উন্নয়ন বাংলার জন্য করা যায়, তাই করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বাংলায় তৃতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় আসবে তৃণমূল কংগ্রেস সরকার।’

রবিবার উওর ২৪ পরগণার জগদ্দলের শ্যামনগর আত্পুরে তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এমনই প্রত্যয়ী মন্তব্য শোনা গেল রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যের মুখে।

তিনি আরও বলেন, ”বাংলার মানুষ কখনই চায় না কন্যাশ্রী, যুবশ্রী, রূপশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী, খাদ্যসাথী, সবুজ সাথীর মত কোনও প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাক। তাই বাংলার মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তৃতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় আনবেন। যারা বাইরে থেকে এসে স্বপ্ন দেখছে বাংলার দখল নেবে, সেই সব বর্গীরা দুঃস্বপ্ন দেখছে।”

এদিন জগদ্দলের শ্যামনগর আত্পুর শহর তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে আয়োজিত এই জনসভায় চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী সমর্থক ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

কোনগুলো শিশু নির্যাতন এবং কিভাবে এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো যায়। জানাচ্ছেন শিশু অধিকার বিশেষজ্ঞ সত্য গোপাল দে।