স্টাফ রিপোর্টার, বারাকপুর : ভোটের আবহে বিজেপির দলীয় কার্যালয় ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়াল উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়া পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বড়ুয়া পাড়া এলাকায়।
অভিযোগ রাতের অন্ধকারে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বিজেপির ওই কার্যালয়ে ভাঙচুর করে ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে দিয়েছে।
এই বিষয়ে জগদ্দলের বিজেপি নেতা সৌরভ সিং বলেন, “তৃণমূলের কিছু সমাজ বিরোধী যারা এলাকায় মদ, গাঁজার আসর বসায় তারা আমাদের দলীয় কার্যালয় ভেঙেছে । অভিযুক্তদের সবার নাম আমাদের কাছে আছে । ওদের বলব আর কিছু দিনের অপেক্ষা । বিজেপি ক্ষমতায় আসলে ওরা কেউ জেলের বাইরে থাকবে না ।” এদিকে এই ঘটনার দায় সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে তৃণমূল ।
ভাটপাড়া পুরসভার ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী তৃণমূল কাউন্সিলর সত্যেন রায় বলেন, “আমরা ওদের কোন পার্টি অফিসে হামলা, ভাঙচুর করি না । ওদের নিজেদের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এসেছে । নিজেরাই মারপিট করে আমাদের ঘাড়ে দোষ দিচ্ছে ।
তবে ওদের একটা কথা বলতে চাই, আমাদের কেউ আক্রান্ত হলে ওরাও ছাড়া পাবে না । ওরা ইঁট মারলে আমরা কি রসগোল্লা, ফুল ছুঁড়ব ? পাটকেল খেতেই হবে । সৌরভ সিং নোংরা রাজনীতি করছে, ওর বাবা প্রয়াত ভীম সিং ভাল মানুষ ছিল ।” জগদ্দল থানায় এই ঘটনার অভিযোগ জানিয়েছে বিজেপি কর্মীরা। গোটা ঘটনায় চাপা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে জগদ্দলের বড়ুয়া পাড়া এলাকায়।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.