নন্দীগ্রামে বক্তব্য শেষ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক নজরে কি বললেন তিনি?

নতুন করে তৃণমূলের জন্ম হল, বললেন মুখ্যমন্ত্রী। আমি অনেকটা জানতাম না। টাকা দিতাম, কাজ করত অন্য লোক। এবার আমি নিজে দেখব। মঞ্চ থেকে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।

নন্দীগ্রামের শহিদকে আমরা কখনও ভুলিনি, আন্দোলনকে কেউ কখনও ভোলে না। নাম না করে শুভেন্দুকে আক্রমণ শানালেন মুখ্যমন্ত্রী। নন্দীগ্রাম আমার কাছে লাকি জায়গা। আমিই যদি নন্দীগ্রামে দাড়াই কেমন হয়! তবে আমাকে তো ২৯৪টি আসনে লড়তে হবে।

# তৃণমূল করলে জেলে, বিজেপি করলে ঘরে…ভয় দেখানো হচ্ছে। অভিযোগ মমতার।

কেউ একটু ইধার-উধার করছে…তাঁদের সুপ্রকাশ গিরিরাই লড়ে নেবে! আগে সুপ্রকাশ গিরির সঙ্গে লোড়ে দেখান, এরপর তৃণমূলের সঙ্গে লড়বে।

ওয়াশিং পাউডার ভাজপা! তোমাদের শুভেচ্ছা রইল। ভারতবর্ষের নেতা হও, আমি বেঁচে থাকতে বাংলাকে বিক্রি করতে দেব না।

# কৃষক মেরে কৃষক প্রেম! নন্দীগ্রাম থেকে বিজেপিকে কৃষক আন্দোলন নিয়ে আক্রমণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

# আমি কাউকে ভুলি নি। সবার কথা মনে আছে। কি করে ভুলব? নন্দীগ্রামের সঙ্গে আত্মার টান, আন্দোলনের টান। কি করে ভুলব! আমি লিখছিলাম, নন্দীগ্রাম আমার আত্নার টান।

# কোলাঘাটে একটা ঘর দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাঁশ দিয়ে আটকে দেওয়া হয়। লাফিয়ে কোনও রকমে গেস্ট হাউসে ঢুকি। কারোর কাছে জ্ঞান নেব না, কারা এই আন্দোলন করেছে। নাম না করে শুভেন্দুকে আক্রমণ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। 

# এই তেখালিতেই গুলি চলল। আমার গাড়িতে এসে বুলেট লাগল! ১৪ মার্চ গুলি চলল। সিঙ্গুর আন্দোলন থেকেই নন্দীগ্রাম আন্দোলনের সূচনা। কোলাঘাটের কাছে আমাদের গাড়ি আটকে দেওয়া হয়। গাড়ি টার্গেট করে পেট্রোল বোমা ছোঁড়া হয় বলে মন্তব্য নেত্রী মমতার।

# সভায় বক্তব্য রাখতে শুরু করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঞ্চে শহিদ পরিবারের সদস্যদের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন নেত্রীর। তৃণমূল বিধায়ক, নেতৃত্বের নাম মুখ্যমন্ত্রীর মুখে। কিন্তু নিলেন না অধিকারী পরিবারের কারোর নাম।

# মায়ের কোলে লালিত পালিত হয়ে আঙুল তোলে যে পুত্র, সেই পুত্র কু-পুত্র, কু-মাতা হন না কখনও, নাম না করে শুভেন্দু অধিকারীকে আক্রমণ মানস ভুইজঙ্গার।

# সভায় নেই শিশির অধিকারী এবং দিবেন্দু অধিকারী।

# সূর্যদয়ের নামে বহু মানুষকে খুন করা হয়। ১০ জনের কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। তাঁদেরই পরিবারের হাতে এদিন সরকারি মঞ্চ থেকে অনুদান তুলে দেওয়া হল বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।

# সভায় বক্তব্য রাখার আগে সরকারি কাজ সারলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শহিদ পরিবারের সদস্যদের হাতে অনুদান তুলে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। মঞ্চে এই মুহূর্তে রয়েছেন শহিদ পরিবারের সদস্যরা। শুভেন্দুর সভাতেও ছিলেন শহিদ পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য।

নন্দীগ্রামে পৌঁছে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছুক্ষণের মধ্যেই তেখালি ব্রিজের কাছে সভা করবেন নেত্রী। তাঁর আগে প্রশাসনিক সভা করবেন তিনি। শুভেন্দুর দলবদলের পর এই প্রথম নন্দীগ্রামে পা রাখলেন তৃণমূল সুপ্রিমো। কিন্তু অধিকারী গড়ে নেত্রী পা রাখলেও সভায় নেই শিশির এবং দিবেন্দু অধিকারী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I