লন্ডন: ম্যাসন মাউন্টের গোলে ১০ জনের ফুলহ্যামের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে নিল চেলসি৷ অধিকাংশ সময় বল দখলে রাখার পাশাপাশি আক্রমণে আধিপত্য রেখেও মিলছিল না সাফল্য। কিন্তু ম্যাচের ৭৮ মিনিটে ম্যাসনের গোলে শেষ পর্যন্ত ইপিএলে জয়ে ফিরল ‘দ্য ব্লুজ’৷

প্রথমার্ধেও গোলের দেখা মেলেনি৷ পয়েন্ট হারানোর শঙ্কায় পড়েছিল চেলসি। কিন্তু শেষ দিকে ব্যবধান গড়ে দেন ম্যাসন মাউন্ট। তাঁর একমাত্র গোলেই ফুলহ্যামকে হারিয়ে ইংলিশ প্রিমিয়র লিগে জয়ের পথে ফিরল ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের দল।

প্রতিপক্ষের মাঠে ফুলহ্যামকে ১-০ হারায় চেলসি। দ্বিতীয়ার্ধে একজন কম নিয়ে খেলে ফুলহ্যাম৷ এদিন জয়টা ভীষণ জরুরি ছিল চেলসির৷ তিন ম্যাচ পর জয়ের স্বাদ পেল ২০১৬-১৭ ইপিএল চ্যাম্পিয়নরা। শেষ তিনটি ম্যাচের মধ্যে দু’টিতে হারে ও একটি ড্র করে চেলসি।

এদিন প্রথমার্ধে দারুণ ফুটবল খেলে ল্যাম্পার্ডের দল৷ কিন্তু গোলের দেখা মেলেনি৷ ২৩ মিনিটে তাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল৷ ডি-বক্সের বাইরে থেকে হাকিম জিয়াশের জোরাল শট বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে আটকান গোলরক্ষক আলফুঁস আরিওলা।

দু’ মিনিট পর ভাগ্যের ফেরে গোল হাতছাড়া হয় চেলসির। ছ’ গজ বক্সের সামনে থেকে মাউন্টের শট ফেরে ক্রসবারে লাগে। পরের মিনিটে কর্নারে আন্টোনিও রুডিগারের হেড ডান দিকে ঝাঁপিয়ে এক হাতে আটকান আরিওলা। ৪২ মিনিটে প্রথমার্ধের দারুণ সুযোগ নষ্ট করেন ফুলহ্যামের কাভালেইরো। সতীর্থের পাস ছ’ গজ বক্সের সামনে ফাঁকায় পেয়েও বাইরে মারেন পর্তুগিজ ফরোয়ার্ড।

হাফ-টাইমের আগে বড় এক ধাক্কা খায় ফুলহ্যাম। চেলসির ডিফেন্ডার সেসার আসপিলিকুয়েতাকে ফাউল করে সরাসরি লাল-কার্ড দেখেন যুক্তরাষ্ট্রের ডিফেন্ডার অ্যান্তনি রবিনসন। ৭৮ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন মাউন্ট। ডি-বক্স থেকে জোরাল প্রতিপক্ষের জালে বল জড়ান এই ইংলিশ মিডফিল্ডার।

১৮ ম্যাচে আটটি জয় ও পাঁচটি ড্র করে ২৯ পয়েন্ট নিয়ে সাত নম্বরে উঠে এল চেলসি। এক ম্যাচ কম খেলে ১২ পয়েন্ট নিয়ে ১৮ নম্বরে রয়েছে ফুলহ্যাম। ১৭ ম্যাচে ৩৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড৷ ৩৩ পয়েন্ট নিয়ে দু’ নম্বরে রয়েছে লিভারপুল৷ এক ম্যাচ কম খেলে ৩২ পয়েন্ট নিয়ে তিন নম্বরে রয়েছে ম্যাঞ্চেস্টার সিটি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I