বেজিং: একদল মানুষ দাবি করে চিনের উহান থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাস। এরই মধ্যে সামনে এল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা গিয়েছে, উহানে একটি গুহায় নমুনা সংগ্রহের সময় বিজ্ঞানীদের কামড়ে দিয়েছিল কিছু বাদুড়। বলা হচ্ছে, করোনার ভাইরাস সংক্রামিত বাদুড়গুলির থাকার জায়গা ছিল ওই গুহা।
একটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এক গবেষক জানিয়েছেন ২০১৭ সালে তিনি যখন ওই গুহায় নমুনা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন, তখন তার রাবারের গ্লাভসগুলি পার করে বাদুড়েরা তাকে কামড়ে সুইয়ের মতো ছিদ্র করে দিয়েছিল।
অন্যদিকে একই সময়ে, দেখা গিয়েছে উহান ল্যাবরেটরির কর্মীরা গ্লাভস, মাস্ক ছাড়াই বাদুড় হাত দিয়ে ধরছেন। একটি চিনা টিভি ফুটেজে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, দু’জন ব্যক্তি বিনা গ্লাভসেই বাদুড় ধরছেন, যা আসলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম অনুযায়ী খাটে না। ২০১৭ সালে এই ফুটেজটি সম্প্রচারিত হয়েছিল।
অন্যদিকে চিনা আইসক্রিমও এখন করোনা পজিটিভ। উত্তর চিনের আইসক্রিমগুলিতে প্রচুর পরিমাণে করোনা ভাইরাস মিলেছে। এরপরেই চিনা কর্তৃপক্ষ সংক্রামিত আইসক্রিমের হাজার হাজার প্যাকেট বাজার থেকে তুলে নিয়েছে।
তিয়ানজিন দাকিয়াওদাও ফুড কোম্পানির তৈরি আইসক্রিমে এই করোনা ভাইরাসের প্রমাণ মিলেছে। আইসক্রিমে এই ভাইরাস মেলায় বেজায় চিন্তিত চিনা আধিকারিকরা। তাঁরা বর্তমানে সেই সব লোকের খোঁজ শুরু করেছেন, যারা ওই আইসক্রিম খেয়েছিলেন। যদিও এই কাজ যথেষ্ট কষ্টসাধ্য।
এখন সংস্থাটি দাবি করেছে তাঁরা তাঁদের পণ্য তৈরির জন্য যে কাঁচামাল ব্যবহার করেছিল তা নিউজিল্যান্ড এবং ইউক্রেন থেকে আনা হয়েছিল। সংস্থাটির বক্তব্য, যে মিলড পাউডারটি নিউজিল্যান্ড থেকে এসেছিল সেগুলিতে মিলেছে ভাইরাস।
ইংলিশ ওয়েবসাইট দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট জানিয়েছে, আইসক্রিমের নমুনায় করোনার ভাইরাসের খোঁজ মেলায় সংস্থার সমস্ত কর্মচারীকে পরীক্ষা করা হয়েছিল। এরমধ্যে আপাতত ৭০০ জনের করোবা রিপোর্টের ফলাফল নেগেটিভ। বাকিদের ফলাফল এখনও জানা যায়নি।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.