নয়াদিল্লি: পাখির চোখ বাংলার বিধানসভা ভোট। সেই লক্ষ্যেই ঘুটি সাজাচ্ছেন মোদী-শাহরা। শুক্রবার সন্ধেয় দিল্লিতে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের সঙ্গে জরুরি আলোচনা সারলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপির অন্যতম শীর্ষ নেতা অমিত শাহ।

আসন্ন নির্বাচনের রণকৌশল নির্ধারণেই দিলীপ, মুকুল, রাহুলদের সঙ্গে আলোচনা সারলেন সাহ। অমিত শাহের বাড়িতে হওয়া বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের সর্বভারতীয় সবাপতি জেপি নাড্ডা, পশ্চিমবঙ্গে দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাশ বিজয়বর্গীয়।

একুশের ভোট প্রেস্টিজ ফাইট। বাংলা দখলে মরিয়া বিজেপি। নিয়ম করে রাজ্যে আসছেন কেন্দ্রীয় স্তরের বিজেপি নেতারা। জেলায়-জেলায় ঘুরে কর্মিসভা, বৈঠক সারছেন তাঁরা। রাজ্য ঘুরে গিয়ে দিল্লিতে মোদী-শাহ-নাড্ডাদের রিপোর্ট দিচ্ছেন তাঁরা।

সেই মতো দিল্লি বসে বাংলা দখলের ছক সাজাচ্ছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। একইসঙ্গে প্রতিদিন আলোচনা চলছে দলের বঙ্গ ব্রিগেডের সঙ্গে। কোন পথ ধরে এগোলে সাফল্য মিলবে তা নিয়ে চলছে আলোচনা।

বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্যজুড়ে দলের সাংগঠনিক শক্তিবৃদ্ধিতে আরও বেশি নজর দিতে বলেছেন আমিত শাহ।

জেলায়-জেলায় দলের সংগঠন আরও বেশি মজবুত করতে নিয়মিত তৎপরতা নিতে বলেছেন দলের রাজ্য নেতাদের। বুথস্তর পর্যন্ত দলের সংগঠন মজবুত না হলে একুশের ভোটে সাফল্য মেলা কঠিন, শুক্রবারের বৈঠকে ফের একবার দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায়দের সেই কথাই বলেছেন শাহ।

বিধানসভা ভোটের আগে রাজ্যের শাসকদল ছেড়ে অনেকেই বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন বা একাধিক নেতা যোগ দেবেন বলেও জানা যাচ্ছে। তবে ভোটের মুখে এবার তৃণমূল বা অন্য দল ছেড়ে বিজেপিতে আসা রাজনৈতিক নেতা-নেত্রীদের ক্ষেত্রে আরও একটু সচেতন হতে হবে বলে পরামর্শ দিয়েছেন অমিত শাহ।

কারও জন্য যাতে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন না হয় সেব্যাপারে দলের বঙ্গ ব্রিগেডকে সজাগ দৃষ্টি রাখার পরামর্শ দিয়েছেন অমিত শাহ।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I