কলকাতা: দেশের সব অংশের পাশাপাশি করোনার টিকাকপরণ চলছে এরাজ্যেও। শহর কলকাতা-সহ জেলাগুলিতেও নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে শুরু টিকাকরণ কর্মসূচি। কলকাতা-সহ রাজ্যের মোট ২০৪টি কেন্দ্র থেকে শুরু করোনার টিকাকরণ। কলকাতার ১৪টি কেন্দ্রে করোনার টিকাকরণ প্রক্রিয়া চলছে। গোটা রাজ্যে করোনার টিকাকরণ প্রক্রিয়ার উর নজ রাখছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

দেশজুড়ে শুরু করোনার টিকাকরণ। ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কাদেরই আগে টিকা দেওয়া হচ্ছে। প্রায় ৩ কোটি মানুষকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আজ থেকে টিকা দেওয়া শুরু। তালিকায় প্রথম সারির করোনা যোদ্ধা, স্বাস্থ্যকর্মীরা। এরপর আরও ২৭ কোটি ভারতীয় নাগরিককে করোনার টিকা দেওয়া হবে।

এক্ষেত্রে যাঁদের বয়স ৫০ বছরের বেশি তাঁরা পাবেন অগ্রাধিকার। তারপরে ৫০ বছরের কম অথচ যাঁদের কো-মর্বিডিটি রয়েছে, তাঁরা করোনার টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

দেশের অন্য রাজ্যগুলির পাশাপাশি টিকাকরণ চলছে বাংলাতেও। কলকাতা-সহ রাজ্যের মোট ২০৪টি কেন্দ্রে শুরু করোনার টিকাকরণ। কলকাতায় মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, এসএসকেএম হাসপাতাল, এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল৷

ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল, চিত্তরঞ্জন সেবাসদন, স্কুল অফ ট্রপিকাল মেডিসিন, ডাঃ বিসিরায় পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ইনস্টিটিউট অফ পেডিয়াট্রিক সায়েন্স, বেলেঘাটা আইডি ও বিজি হাসপাতাল-সহ মোট ১৪টি জায়গায় করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে। সবথেকে বেশি ভ্যাকসিন কলকাতার জন্যই বরাদ্দ হয়েছে। কলকাতার ৯৩ হাজার ৫০০ স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকা দেওয়া শুরু।

কলকাতার পরেই করোনার সবচেয়ে বেশি ভ্যাকসিন বরাদ্দ উত্তর ২৪ পরগনা জেলার জন্য। এই জেলায় ৪৭ হাজার স্বাস্থ্যকর্মীকে টিকা দেওয়া হচ্ছে। তালিকায় এর পরেই রয়েছে মুর্শিদাবাদ। এই জেলায় টিকা পাবেন ৩৭ হাজার ৫০০ স্বাস্থ্যকর্মী।

জেলার ২৬টি ব্লকে আজ করোনার টিকাকরণ অভিযান চলছে। একইভাবে পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, নদিয়া, পুরুলিয়া-সহ জেলায়-জেলায় শুরু করোনার টিকাকরণ অভিযান। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, প্রথম পর্যায়ে রাজ্যে ৬ লক্ষ ৪৪ হাজার ৫০০ জনের টিকাকরণ হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I