পানাজি: দ্বিতীয়স্থানে থাকলেও প্রথম পর্বের শেষ ম্যাচে লিগ টপার মুম্বইয়ের কাছে হেরে পয়েন্টের ব্যবধান বেড়েছে। স্বাভাবিকভাবেই দ্বিতীয় পর্বের প্রথম থেকেই শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে নামতে চলেছে আন্তোনিও হাবাসের এটিকে-মোহনবাগান। তবে লড়াইটা সহজ নয়। কারণে দ্বিতীয় পর্বের প্রথম ম্যাচে সামনে তৃতীয়স্থানে থাকা এফসি গোয়া। জুয়ান ফেরান্দোর গোয়ার শক্তি নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। গত ম্যাচে জামশেদপুরকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছেন ব্র্যান্ডনরা।

কিন্তু শীর্ষস্থান পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে থাকতে হলে মুম্বই ম্যাচকে কার্যত ‘মাস্ট উইন’ ম্যাচ হিসেবে দেখছে হাবাসের দল। তবে গোয়াকে সমীহ করলেও চাপে থাকতে রাজি নন এটিকে-মোহনবাগানের ফুটবলাররা। চাপ কাটাতে এদু গার্সিয়া যেমন বলছেন, ‘গোয়া গত ম্যাচে জামশেদপুরকে হারিয়েছে মানে এই নয় ওরা আমাদের বিরুদ্ধে পয়েন্ট পাবে। ফুটবলে তিনটি শব্দ জয়, ড্র এবং হারে বিশ্বাস করি আমি। কীভাবে ফলাফলগুলো গ্রহণ করতে হয় তাও আমরা জানি। কিন্তু এক্ষেত্রে আমরা আবার জয়ের সরণিতে ফিরতে চাই। পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নিয়েই মাঠে নামছি আমরা। পোস্টে প্রতিহত হয়ে আর কোনও সুযোগ নষ্ট হোক সেটা চাই না।’

একইসঙ্গে মুম্বইয়ের চেয়ে পাঁচ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকায় মোটেই উদ্বিগ্ন নন সবুজ-মেরুন উইঙ্গার। বরং বাকি ১০টা ম্যাচে নিজেদের সেরাটা দিলে শীর্ষস্থানে শেষ না করার কোনও কারণ দেখছেন না স্প্যানিয়ার্ড। এদিকে মুম্বই ম্যাচে চোখে চোট পেয়েছিলেন গোলরক্ষক অরিন্দম। সেই চোট পুরোপুরি না সারলেও খেলার মতো অবস্থায় রয়েছেন এটিকে-মোহনবাগান গোলরক্ষক। তাঁর কথায়, ‘গোয়া আমাদের মতোই টুর্নামেন্ট জয়ের অন্যতম দাবিদার। কোচ আমাদের যে স্ট্র্যাটেজিতে খেলতে বলবেন আমরা সেটাকে বাস্তব রূপ দেওয়ার চেষ্টা করব। নিজেদের খেলাটা খেলতে পারলে ম্যাচটা না জয়ের কোনও কারণ নেই।’

গোয়া ম্যাচের আগে সতর্ক মিডফিল্ডার প্রণয় হালদারও। মুম্বই ম্যাচের ভুল শুধরে নিতে চান তিনি। বঙ্গ ফুটবলারের কথায়, দ্বিতীয় পর্ব আরও কঠি, কারণ প্রত্যেক দল নিজেদের সেরাটা দেবে। প্রণয়ের কথায়, ‘মুম্বই ম্যাচে ভাগ্য সং দেয়নি। এদুর শটটা পোস্টে প্রতিহত হল। কিন্তু এখন এসব নিয়ে ভেবে লাভ নেই। গোয়া ম্যাচ আমাদের জিততেই হবে। ইতিবাচক মনোভাব নিয়েই মাঠে নামব আমরা। পয়েন্ট কোনওভাবেই খোয়ানো যাবে না।’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I