করোনা টিকাকরণের প্রথম দিনেই নজর লাদাখে, ভ্যাকসিন পাবেন সীমান্তে প্রহরারত ৪০০০ জওয়ান
করোনা ভাইরাসের টিকাকরণের প্রথম দিনেই লাদাখে প্রহরারত ৪০০০ জওয়ানকে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। চিনের মোকাবিলায় যাতে কোনও অংশে তাঁদের খামতি না থাকে সেকারণেই আগে লাদাখ সীমান্তের জওয়ানদের করোনা ভাইরাসের টিকাকরণ করা হবে বলে মনে করা হচ্ছে। লে ও নিয়ন্ত্রণ রেখায় যাঁরা প্রহরারত রয়েছেন তাঁদের টিকাকরণ করানো হবে। কারণ সেই একটাই চিন।

করোনা টিকাকরণের পর পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য ধাপে ধাপে সীমান্তে প্রহরারত জওয়ানদের পর্যবেক্ষণে রাখা যাবে। যাঁরা লে সীমান্তে একেবারে নজরদারি চালাচ্ছেন তাঁদের সেখান থেকে নামিয়ে এনে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়ার পর তাঁদের আবার সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কারণ সেখানে করোনা সংক্রমণের কোনও সম্ভাবনা থাকে না। নর্থ ফ্রন্টিয়ারের কর্তব্য রত জওয়ানদেরই মূলত করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।
ধাপে ধাপে চলবে এই প্রক্রিয়া। যদিও অনেকেই দাবি করেছেন সীমান্তে হাজার হাজার সেনা প্রহরা দিচ্ছেন। সেতুলনায় মাত্রা ৪০০০ সেনা নগন্য মাত্র। হাজার হাজার সেনাকেই চিনা বাগিনীর মোকাবিলা করতে হয়। সেখানে মাত্র ৪০০০ জওয়ানদের করোনা টিকাকরণ অত্যন্ত সামান্য বলে মনে করা হচ্ছে। মাত্র ৪০০০ জওয়ানকে করোনা টিকা দিয়ে কিছু হবে না। আরও অনেক করোনা টিকাকরণ প্রয়োজন রয়েছে। কাজেই এসে লাদাখের কর্তব্যরত জওয়ানদের খুব একটা সুবিধা হবে বলে মনে করছে না একাংশ।