স্টাফ রিপোর্টার, জলপাইগুড়ি : রাম মন্দির নির্মানের লক্ষ্যে এবার শুক্রবার থেকে জলপাইগুড়ি জেলা জুড়ে অর্থ সংগ্রহের কাজ শুরু করে দিল বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সদস্যরা।
এদিন বাড়ি বাড়ি যাবার পাশাপাশি দোকান ও পথ চলতি মানুষের কাজ থেকে অর্থ সংগ্রহ করতে দেখা যায় সংগঠনের সদস্যদের। ১৫ জানুয়ারি থেকে থেকে ৩১জানুয়ারি পর্যন্ত এই অর্থ সংগ্রহের কাজ চলবে বলে জানা গিয়েছে৷
শুক্রবার বেলার দিকে জলপাইগুড়ি ডাঙ্গাপাড়া এলাকার একটি কালিবাড়িতে ভগবান রামের পুজোর করেন বিশ্বহিন্দু পরিষদের সদস্যরা। এরপর পথ চলতি মানুষের মধ্যে প্রসাদ বিতরনের পাশাপাশি অর্থ সংগ্রহের কাজ শুরু করে দেন তাঁরা।
সংগঠনের জেলা সম্পাদক কৃষ্ণেন্দু গুহ জানান, শুক্রবার থেকে আমাদের কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে রাম মন্দিরের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছে। চলবে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আমরা সমাজের সর্বস্তরের মানুষের কাছে যাচ্ছি। তারা তাদের সামর্থ অনুযায়ী অর্থ সাহায্য করছে৷ কেউ ১০টাকা দিচ্ছে কেউ বা আবার ১০০ টাকা আবার কেউ ১০০০টাকা দান করছে।
সমস্ত সংগৃহীত অর্থ ব্যাঙ্ক একাউন্টের মাধ্যমে রাম মন্দিরে ট্রাস্টের কাছে পৌছে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি। অন্যদিকে ১৫ জানুয়ারী থেকে দেশজুড়ে রাম মন্দির নির্মানের জন্য শুরু হয়েছে অর্থ সংগ্রহের কাজ। এই কাজ চলবে আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত।
দেড়মাস ধরে চলা এই কর্মসূচীর মাধ্যমে প্রায় ১৩ কোটি পরিবারের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। শুধু সাধারণ মানুষই নয়, রাম মন্দির নির্মানে অর্থ দিয়ে সাহায্য করেছেন সমাজের নানা স্তরের মানুষ জন। রাম মন্দির নির্মানে অর্থ প্রদান করেছেন দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দও।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.