মুম্বই: বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি মুকেশ অম্বানির সংস্থার সঙ্গে প্রতারণা করার অভিযোগে মামলা হল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ইতিমধ্যেই এই মামলার তদন্ত শুরু করেছে ইডি।
রিলায়েন্সের সঙ্গে প্রতারণা করার অভিযোগ উঠেছে সংকল্প ক্রিয়েশন প্রাইভেট লিমিটেড নামে এক সংস্থার বিরুদ্ধে, যার মালিকের নাম কল্পেশ দফতারি। ওই ব্যক্তির সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি। তাঁর প্রায় ৪.৮৭ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
প্রিভেনশন অফ মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের আওতায় চলছে মামলার তদন্ত। সিবিআই-এর করা এফআইআরের ভিত্তিতেই এই তদন্ত শুরু হয়েছে।
ইডির রিপোর্ট অনুযায়ী, ওই কল্পেশ দফতারি কৃষি ও গ্রামীন যোজনা ‘বিশেষ কৃষি ও গ্রাম উদ্যোগ যোজনা’র ১৩টি লাইসেন্স নিয়েছিল। হিন্দুস্তান কন্টিনেন্টাল লিমিটেড নামে এক সংস্থার নামে ওই লাইসেন্স নেওয়া হয়। আর সেটা বিক্রি করা হয় রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিকে।
তদন্তে আরও জানা গিয়েছে, ১৩ টি লাইসেন্স বিক্রি করা হয়েছে ৬.৮ কোটি টাকায়। ওই টাকা এক সংস্থা থেকে আর এক সংস্থায় পাঠানো হয়েছে যাতে কেউ এই প্রতারণার ব্যাপারে জানতে না পারে। শুধু কল্পেশ একাই নয়, তাঁর সঙ্গে আহমেদ, পীযূষ বীরাঙ্গমা, বিজয় গাঁধিয়া সহ একাধিক নাম রয়েছে এই প্রতারণার মামলায়। তদন্তে উঠে এসেছে যে কল্পেশ ওই টাকা ব্যবহার করেছে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.