পানাজি: নিঃসন্দেহে তাঁর দল এগিয়ে থেকে শুরু করেছিল ম্যাচটা কিন্তু শেষ মুহূর্তের গোলে সমতা ফেরানো ছেলেদের অদম্য ইচ্ছাশক্তির পরিচয় দিয়েছে। কেরালা ব্লাস্টার্সের বিরুদ্ধে পয়েন্ট ভাগ করে জানালেন লাল-হলুদের হেডস্যার রবি ফাওলার। অনেকে যখন বলছেন কেরালা ম্যাচে তিন পয়েন্ট ঝুলিতে নেওয়া উচিৎ ছিল ইস্টবেঙ্গলের, তখনও দু’পয়েন্ট নষ্ট করেও ইতিবাচক রবি ফাওলার।

তাঁর কথায়, ‘নিঃসন্দেহে ম্যাচটা জিততে না পারা হতাশার কিন্তু এই ম্যাচ থেকে ইতিবাচক বহু জিনিস রয়েছে আমাদের জন্য। আমরা এই এক পয়েন্টও না পাওয়ার জায়গায় পৌঁছে গিয়েছিলাম সেখান থেকে শেষ মুহূর্তে সমতা ফেরানোটা কম কীসের।’

শুক্রবার ম্যাচের পর তিনি আরও বলেন, ‘ওরা গোলটা করার পর আমাদের ছন্দ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। ওরা দারুণভাবে ম্যাচটা চেজ করছিল। আমরা ছ’দিনে তিনটে কঠিন ম্যাচ খেলেছি, হতে পারে সে কারণেই হয়তো পারফরম্যান্স আশানরূপ ছিল না এদিন। তবে ছেলেরা অদম্য ইচ্ছাশক্তি দেখিয়েছে যেটা দারুণ বিষয়।’ একইসঙ্গে বিহাইন্ড দ্য বল গিয়ে এবং রক্ষণে লোক বাড়িয়ে কেরালা তাদের কাজটা কঠিন করে তুলেছিল বলেও জানান লিভারপুল লেজেন্ড।

ফাওলারের কথায়, ‘ওদের এমন পরিকল্পনার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না আমরা। প্রত্যেক ম্যাচেই কাঙ্খিত ফলাফলের আশায় মাঠে নামে ছেলেরা। আজকে সেটা হয়নি যেহেতু ওরা বিহাইন্ড দ্য বল অনেক ফুটবলার এনে ফেলছিল। ওরা যে শেপে ফুটবলটা খেলেছে তাতে ওদের রক্ষণ সামলাতে অনেক সুবিধা হয়েছে। গোল পাওয়া খুব কঠিন কাজ ছিল আমাদের জন্য তবে শেষ মুহূর্তে সেটা পাওয়া গিয়েছে এটাই অনেক বড় বিষয়।’

গোলটি হজমের ক্ষেত্রে তাঁর ডিফেন্স লাইন যে অনেক উপরে ছিল সেটা স্বীকার করে নিয়েছেন ফাওলার। ব্রিটিশ কোচ বলেন, গোলের ক্ষেত্রে তাঁর ডিফেন্ডাররা আরও ভালো করে নিজেদের ভূমিকা পালন করতে পারতেন। তবুও দিনের শেষে নাছোড় মানসিকতাকে সম্বল করেই পরবর্তী ম্যাচে তারা মাঠে নামবেন বলে ম্যাচ শেষে জানান ইস্টবেঙ্গল বস।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I