প্রতীতি ঘোষ, বারাসাত : কংগ্রেস তৃনমূলকে সমর্থন করবে না বরং তৃণমূল দলটা ভেঙে কংগ্রেসে মিশে যাক। বিজেপিকে আটকাতে তৃণমূলের কতিপয় নেতার উল্লেখ করা বিজেপি বিরোধীদের একজোট হওয়ার প্রশ্নে এভাবেই কটাক্ষ করলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী।
তাঁর দাবি দলের ছোট বড় নেতাদের দিয়ে বারবার না বলিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বরং সোনিয়া গান্ধীর কাছে যেতে পারেন। বারাসাত বিশেষ আদালতে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী এও জানান তাঁদের লড়াই বিজেপি -তৃণমূল উভয়ের বিরুদ্ধেই ।
একই সঙ্গে ফুরফুরা শরীফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকীর সঙ্গে আলোচনা এবং জোট করার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেননি তিনি । গন্ততান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ জোটের পক্ষে সাওয়াল করে অধীর চৌধুরী মিম কে সাম্প্রদায়িক শক্তি বলে উল্লেখ করেন ।
অর্থাৎ কংগ্রেসের জোট শরীক সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্রর মতই আব্বাস সিদ্দিকীতে আগ্রহী এবং মিমকে দূরে সরিয়ে রাখার পরিষ্কার ইঙ্গিত প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির । শুক্রবার বারাসতে বিশেষ আদালতে পুরোনো রাজনৈতিক মামলায় হাজির হয়েছিলেন অধীর চৌধুরী।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.