নয়াদিল্লি: ৭৩ তম সেনা দিবসে ভারতীয় সেনা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ তাঁর শুভেচ্ছা বার্তায় ভারতীয় সেনাকে শক্তিশালী, সাহসী ও দৃঢ় প্রত্যয়ী বলে অভিবাদন করেন নমো৷

শুক্রবার সকালে টুইট করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ভারতীয় সেনা দেশকে গর্বিত করেছে৷ সমগ্র দেশবাসীর পক্ষ থেকে তাঁদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই৷’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘ সেনা দিবসে ভারত মাতা, আমাদের শক্তিশালী সেনাবাহিনী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের শুভেচ্ছা জানাই৷ শক্তিশালী, সাহসী ও সংকল্পবদ্ধ সেনা আমাদের দেশেকে সর্বদা গর্বিত করেছে৷ সকল দেশবাসীর পক্ষ থেকে তাঁদের সেলাম জানাই৷’’

ভারতীয় সেনাকে শুভেচ্ছা জানান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দও৷ তিনি বলেন, ‘‘দেশ তার সাহসী ও কর্তব্যে অবিচল সেনা ও তাঁদের পরিবারের কাছে চিরকৃতজ্ঞ থাকবে৷’’ টুইট করে রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, ‘‘সেনা দিবসে, ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীর পুরুষ ও মহিলাদের অভিনন্দন জানাই। আমরা সেই সাহসী বাহিনীকে স্মরণ করি যারা জাতির সেবায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছিলেন। সাহসী এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সৈনিক এবং তাঁদের পরিবারের প্রতি ভারত চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবে। জয় হিন্দ!’’

প্রসঙ্গত, ১৯৫০ সাল থেকে প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারি আমাদের দেশে সেনা দিবস পালন করা হয়৷ ১৯৪৯ সালে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রথম কমান্ডার-ইন-চিফ, ফিল্ড মার্শাল কেএম কারিয়াপ্পা শেষ ব্রিটিশ কমান্ডার-ইন-চিফ ফ্রান্সিস বুচারের কাছ থেকে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছিলেন৷ রাজধানী দিল্লির পাশাপাশি এই দিন বিভিন্ন সেনা কার্যালয়ে নানাবিধ অনুষ্ঠান ও প্যারেডের মাধ্যমে সেনা দিবস পালন করা হয়ে থাকে৷

এদিন সেনাবাহিনীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল বিপিন রাওয়াত৷ তাঁর কথায়, সেনা বাহিনীর বীরত্ব ও ত্যাগ বহু মানুষকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে৷ একটি বার্তায় তিনি বলেন, ‘‘ঐতিহাসিক সেনা দিবসে সাহসী সেনাকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি৷ তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই৷ যাঁদের বীরত্ব, সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার আমাদের উদ্বুদ্ধ করে৷’’

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I