মুম্বই: ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঋণ দেওয়া ঘিরে নানা রকম প্রতারণা নজরে এসেছে। ফলে রিজার্ভ ব্যাংক ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঋণ দেওয়ার গোটা প্রক্রিয়াটি সম্পর্কে জানতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে। এই গ্রুপ বিষয়টি সম্পর্কে অনুধাবন করে পরামর্শ দেবে কি ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার অনলাইন ঋণ দেবার প্ল্যাটফর্ম, মোবাইল মারফতের ঋণ দেওয়া সহ ডিজিটাল ঋণ দেওয়া ব্যবস্থা কেমন করে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
সম্প্রতি একদিকে যেমন অনলাইন প্লাটফর্ম এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ঋণ দেওয়া জনপ্রিয়তা লাভ করেছে তেমনি পাশাপাশি উদ্বেগ বাড়িয়েছে এই পদ্ধতিটি বলে রিজার্ভ ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এজন্য ছয় সদস্যের একটি প্যানেল গঠন করেছে যার মধ্যে চারজন থাকছে রিজার্ভ ব্যাংকের ভিতরের লোক এবং দুজন বাইরের সদস্য। আশা করা হচ্ছে এরা তিন মাসের মধ্যে এদের রিপোর্ট দেবে। এই গ্রুপের চেয়ারম্যান করা হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জয়ন্ত কুমার দাসকে।
অন্য তিনজন হলেন চিফ জেনারেল ম্যানেজার (ডিপার্টমেন্ট অফ সুপারভিশনের ইনচার্জ)অজয় কুমার চৌধুরী, ডিপার্টমেন্ট অফ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম-এর চীফ জেনারেল ম্যানেজার পি বাসুদেবন এবং ডিপার্টমেন্ট অফ রেগুলেশনের চিফ জেনারেল ম্যানেজার মনোরঞ্জন মিশ্র।
বাইরের দুজন সদস্য হলেন-মনেক্সো ফিনটেক-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বিক্রম মেহেতা এবং সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ ও ক্লাউডস সেক-এর প্রতিষ্ঠাতা রাহুল শশী। এই গ্রুপ মূল্যায়ন করবে ডিজিটাল ঋণ দেওয়ার কার্যকলাপ ও তার গভীরতা এবং আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থার মান।
দেখে নেওয়া হবে অনিয়ন্ত্রিত ডিজিটাল ঋণ দেওয়া ব্যবস্থা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, আর্থিক স্থিতিশীলতা কতটা ইত্যাদি। তারই প্রেক্ষিতে ওয়ার্কিং গ্রুপ পরামর্শ দেবে নিয়ন্ত্রণ আনতে গেলে কি ধরনের পদক্ষেপ করতে হবে।
ডিজিটাল পদ্ধতি আর্থিক ক্ষেত্রের গভীরে পৌঁছে যাওয়াটাকে স্বাগত জানাতে হয়। কিন্তু সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বেশ কিছু ঝুঁকি। ফলে এর মধ্যে একটা ভারসাম্য রাখার দরকার যাতে নিয়ন্ত্রিত কাঠামো সহায়তা করতে পারে তথ্য নিরাপত্তা আস্থা বৃদ্ধি এবং গ্রাহকদের নিরাপত্তার ব্যাপারে।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.