কলকাতা: বিধানসভা ভোটের মুখে গরু এবং কয়লাকান্ডে তৎপর কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই ও ইডি৷ ইতিমধ্যেই কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই৷
এদিকে পলাতক লালা ঘনিষ্ঠদের অফিসে অভিযান চালায় সিবিআই৷ সূত্রের খবর,তিনটি অফিসে তল্লাশি চালিয়ে ২৫টি নোটবুক উদ্ধার করেছে সিবিআই। তাছাড়া কিছু ডায়েরি ও রেজিস্টার মিলেছে৷
এগুলোতে কয়লাকাণ্ডে আর্থিক লেনদেনের হিসেব রয়েছে বলে মনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংখ্যা৷ কাকে কত টাকা দেওয়া হয়েছে তার হিসেব পাওয়া যেতে পারে৷ ২০১৫ সাল থেকে আর্থিক লেনদেনের হদিস পাওয়া গিয়েছে বলে খবর৷
উল্লেখ্য, দু’দিন আগে আসানসোল,রানিগঞ্জ ও জামুড়িয়া এলাকায় লালা ধনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের বাড়ি ও অফিসে তল্লাশি চালায় সিবিআই৷ লালা ধনিষ্ঠ এরা প্রত্যেকেই কোর কমিটির সদস্য৷
অন্যদিকে এবার গরু-কয়লা পাচারকাণ্ডে ফেরার অনুপ মাজি ওরফে লালার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করল কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা। বারবার সমনের পরেও এখনও সিবিআই দফতরে হাজিরা দেয়নি লালা। তারপর বৃহস্পতিবারই কয়লাকাণ্ডে অভিযুক্ত লালাকে ফেরার বলে ঘোষণা করেছে আদালত।
কয়লা পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত অনুপ মাঝি ওরফে লালা। অভিযোগ, কয়লা পাচার করে কোটি-কোটি টাকা তুলেছে লালা। অভিযোগ, লালাকে একাজে সহযোগিতা করেছেন শাসকদলের বেশ কয়েকজন নেতা৷
তাছাড়া গরু ও কয়লাপাচার কাণ্ডে বিনয় মিশ্রের ভাই বিকাশ মিশ্রকে ইতিমধ্যেই নোটিশ দিয়েছে সিবিআই। কয়লা ও গরু পাচারকাণ্ডে আগামী ১৫ ও ১৬ জানুয়ারি তাকে নিজাম প্যালেসে তলব করা হয়েছে। বিনয়ের উপর চাপ বাড়াতেই তদন্তকারীদের এই কৌশল বলে মনে করা হচ্ছে৷
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.