বেজিং: হু-এর তরফে বারবার বলা হয়েছে কোভিড ১৯ এর মোকাবিলার ক্ষেত্রে এর উৎস সন্ধান করা একান্ত জরুরি। যদিও হু-এর একাধিক বিশেষজ্ঞ দল তদন্ত চালালেও এখনও হাতে কিছু আসেনি। বেজিংয়ের পাশে শহরগুলিতে সংক্রমণ বাড়ায় বেড়েছে উদ্বেগ। এরমধ্যেই হু-এর ১০ সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ টিম সিঙ্গাপুর থেকে আসছে উহানে। কোভিড-১৯ এর উৎস কোথায়, এর উত্তর খুঁজতেই বিশেষজ্ঞ টিম পৌঁছচ্ছে উহানে। উল্লেখ্য, এই উহান থেকেই ২০১৯ এ প্রথমে সামনে এসেছিল এই কোভিড ১৯ ভাইরাস।
মঙ্গলবার চিনের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান একটি মিডিয়া বিবৃতিতে জানিয়েছেন, এই বিষেষজ্ঞ টিম ১৪ জানুয়ারি সিঙ্গাপুর থেকে উহান উড়ে আসবে। তবে বিশেষজ্ঞরা এসেই কোয়ারেন্টাইনে যাবে কিনা তা এখনই জানা যায়নি। এছাড়া এই বিশেষজ্ঞ দল কতদিন উহানে থাকবে, তা এখনও জানা যায়নি।
এএফপি অবশ্য জানিয়েছে, সীমান্তে কঠোর বিধিনিষেধের জন্য এই টিমকে দুই সপ্তাহের কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
উল্লেখ্য, উহানের ওয়েট মার্কেট থেকে প্রথমে এই ভাইরাসের খবর সামনে আসে। অনেকেই অভিযোগ করেন, জীবিত প্রাণী, পাখি, এবং সরীসৃপ থেকে এই ভাইরাস মানুষের দেহে ছড়িয়ে পড়েছে। তবে চিন সরাসরি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই চিনে এই বিশেষজ্ঞ টিমের তদন্ত শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু চিন শেষ মুহূর্তে এই টিমের অনুমতি বাতিল করে। জানা গিয়েছে, কীভাবে এই মহামারি শুরু হয়েছিল তা জানতে ‘পুনর্গঠন’ প্রক্রিয়া চালু করতে চাইছে বিশেষজ্ঞ দল।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.