নয়াদিল্লি: রাম সেতু কীভাবে তৈরি হল, তা নিয়ে বহুদিন ধরেই চলছিল গবেষণা। এবার সেই রহস্যের কিনারা করতে উদ্যোগ নিল খোদ আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া।

গোয়ার ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব ওশানওগ্রাফির সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে রাম সেতুর বয়স জানতে গবেষণা চালানোর উদ্যোগ নিয়েছে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া। এক্ষেত্রে থার্মোলুমিনেসন্সের পদ্ধতির সাহায্য নেওয়া হবে বলেও জানা যাচ্ছে। যদিও বিজেপির আমলে বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে প্রকল্পটির ধর্মীয় ও রাজনৈতিক গুরুত্ব যে সূদরপ্রসারী হতে চলেছে তা বলাই বাহুল্য।

তামিলনাড়ুর পাম্বান দ্বীপ আর শ্রীলঙ্কার মান্নার দ্বীপের মধ্যে থাকা ৪৮ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুর বয়স জানতে রেডিওমেট্রিক কৌশল ব্যবহার করা হবে। এনআইওর পরিচালক তথা অধ্যাপক সুনীল কুমার সিংহ এমনটাই জানিয়েছেন। প্রত্নতাত্ত্বিক বিষয় ও রেজিওমেট্রেক পর্যবেক্ষণের উপর ভিত্তি করেই চলবে গোটা পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

বর্তমানে জলস্তরের ৩৫-৪০ মিটার নীচে রয়েছে এই ঐতিহাসিক সেতুটি। সেখান থেকে পলির নমুনা সহ একাধিক তথ্যে সংগ্রহের জন্য সিন্ধু সাধনা বা সিন্ধু সংকল্প জাহাজ ব্যবহার করা হবে বলেও জানা যাচ্ছে প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, পুরণ মতে এই সেতুর সৃষ্টি বিশেষভাবে তাত্‍পর্যপূর্ণ।

সীতাকে অপরহণ করে বারণ যখন তাঁকে লঙ্কায় নিয়ে গিয়েছিল তখন এই পথেই বানর সেনা নিয়ে লঙ্কা পাড়ি দিয়েছিলেন ভগবান রাম। মূলত সমুদ্র পার হওয়ার জন্য পাথর দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল এই সেতুটি। যদিও পুরাণ ছাড়া এই ভাবনার কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই বলেই জানা যায়।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I