নয়াদিল্লি: করোনার টিকাকরণ শুরু হচ্ছে শনিবার। কিন্তু সেই ভ্যাক্সিন নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে এখন। বৃহস্পতিবার সেরকমই একাধিক প্রশ্নের উত্তর দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
টিকা নিয়ে এখনও ভয় কাটেনি সাধারণ মানুষের। টিকায় নিয়ে উল্টো বিপদ হবে না তো কিংবা গুরুতর কোনও মারণ রোগে যদি আক্রান্ত হতে হয়, এই ভয় ক্রমাগত তাড়া করে বেড়াচ্ছে বহু মানুষকে। দেশে কোভিড টিকাকরণ শুরু হওয়ার আগে ট্যুইটারকে হাতিয়ার করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন।
এমনটাও অনেকে মনে করছেন যে টিকা নিলে নাকি বন্ধ্যাত্বের কবলে পড়তে পারেন অনেকে, এমনকী করোনা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও প্রবল। এই প্রসঙ্গে হর্ষ বর্ধন বলেন, ‘টিকা নেওয়ার পুরুষ বা মহিলার মধ্যে বন্ধ্যাত্ব রোগ দেখা দিতে পারে কি না, সেব্যাপারে এখনও কোনও প্রমাণ মেলেনি।
এদিন তিনি আরও বলেন, যাচাই না করে এইসব গুজবে কান দেবে না। আর টিকা নিয়ে কেউ কোভিড আক্রান্ত হবেন না। হ্যাঁ, প্রতিক্রিয়ায় হালকা জ্বর জ্বর ভাব লাগলেও তা করোনা বলে ধরে নেওয়া উচিত হবে না।’
শনিবার থেকে দেশজুড়ে শুরু হচ্ছে প্রথম দফার কোভিড টিকাকরণ। ব্যবহারের জন্য ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে অক্সফোর্ডের কোভিশিল্ড এবং ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন টিকাকে। প্রথম দফায় স্বাস্থ্যকর্মী এবং কোভিড-যোদ্ধা মিলিয়ে দেশের ৩ কোটি নাগরিককে দেওয়া হবে করোনা টিকা। অগ্রাধিকারের তালিকায় সামনের সারিতে রয়েছেন পঞ্চাশোর্ধ বয়স্ক এবং ঝুঁকিপূর্ণরাও।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.