নয়াদিল্লি: ভারতীয় বিমান বাহিনীর বহরে শীঘ্রই যুক্ত হতে চলেছে আরও ৮৩ টি তেজস বিমান। সিসিএস এই তেজস যুদ্ধবিমানের জন্য ৪৮ হাজার কোটি টাকার চুক্তিতে অনুমোদন দিয়েছে।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এই চুক্তির বিষয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, বিমানবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাঁর বক্তব্য, এই চুক্তি প্রতিরক্ষা খাতে গেম চেঞ্জার হিসাবে প্রমাণিত হবে।

উল্লেখ্য, তেজস যুদ্ধবিমান বায়ু থেকে বায়ু, বায়ু থেকে স্থলেও ক্ষেপণাস্ত্র চালাতে পারে। এই যুদ্ধবিমানে অ্যান্টিশিপ ক্ষেপণাস্ত্র, বোমা ও রকেট যুক্ত করা যেতে পারে। তেজস যুদ্ধবিমান ৪২ শতাংশ কার্বন ফাইবার, ৪৩ শতাংশ অ্যালুমিনিয়াম খাদ এবং টাইটানিয়াম দিয়ে তৈরি। তেজস একটি দেশীয় ফোর্থ জেনারেশনের যুদ্ধ বিমান। এটি চতুর্থ প্রজন্মের সুপারসনিক যুদ্ধবিমান। একদিকে এটি যেমন হালকা, অন্যদিকে এটি সবচেয়ে ছোট। এরফলে এটি সহজেই যুদ্ধক্ষেত্রে মোকাবিলা করতে সক্ষম।

জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের মধ্যেই এই তেজস বিমানের জোগান দেওয়া শুরু হবে। বর্তমানে ভারতীয় বায়ুসেনায় রয়েছে ৩০টি ফাইটার স্কোয়াড্রন। এরসঙ্গেই যুক্ত হতে চলেছে এই তেজসগুলি। মিগ-২১ বিমানগুলির জায়গা নেবে তেজস।

প্রসঙ্গত, চিন ও পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজক পরিস্থিতিতে ভারত সাম্প্রতিক সময়ে প্রতিরক্ষা খাতে নিজের শক্তি বাড়াতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে। ক্যালিবার বন্দুক নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারত একটি চুক্তি হতে চলেছে। এই চুক্তি হতে পারে ৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I