পুদুচেরি: আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে করোনার টিকাকরণ অভিযান শুরু হয়ে যাচ্ছে। প্রথম পর্বে করোনার টিকা দেশের স্বাস্থ্যকর্মী ও একেবারে প্রথম সারিতে থাকা করোনাযোদ্ধারা পাবেন। অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তাঁদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তবে পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী ভি নারায়ণস্বামী মনে করেন করোনা টিকা প্রথমেই দেশের মন্ত্রী, বিধায়ক, রাজনৈতিক নেতাদেরই দেওয়া উচিত। নেতা-মন্ত্রীদের সবার আগে টিকা নিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে আস্থা তৈরি করা উচিত বলে মনে করেন নারায়ণস্বামী। ইতিমধ্যেই মন্ত্রী, বিধায়ক, নেতাদের প্রথমে করোনার টিকা দেওয়ার আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি পাঠিয়েছেন ভি নারায়ণস্বামী।

প্রতীক্ষার অবসান। আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকেই দেশজুড়ে করোনার টিকাকরণ অভিযা শুরু হচ্ছে। ইতিমধ্যেই পুণের সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রোজেনেকার তৈরি কোভিশিল্ড পৌঁছে গিয়েছে দেশের ১৩টি জায়গায়। সেখান থেকে দেশজুড়ে করোনার টিকা বণ্টন করা হয়েছে।

যুদ্ধকালীন তৎপরতায় করোনা টিকার বণ্টন জারি রয়েছে দেশজুড়ে। প্রথম পর্বে স্বাস্থ্যকর্মী ও সব ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের জরুরি ভিত্তিতে টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই মতোই চলচে জোরদার তৎপরতা।

তবে পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী ভি নারায়ণস্বামী মনে করেন, সবার আগে দেশের মন্ত্রী, বিধায়ক, রাজনৈতিক নেতাদেরই দেওয়া উচিত। এপ্রসঙ্গে পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি দিয়েছি৷ প্রথম পর্যায়ে রাজনৈতিক দলের নেতা, মন্ত্রী এবং বিধায়কদের যাতে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা হয় সেই ব্যবস্থা করতে আবেদন জানিয়েছি। নেতা-মন্ত্রীদের সবার আগে টিকা নিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে আস্থা জোগাতে হবে।’’

আপাতত দেশজুড়ে অক্সফোর্ডের টিকা কোভিশিল্ড দেওয়া হবে। তারপর শুরু হবে কোভ্যাক্সিন প্রয়োগের কাজ। হা.দরাবাদের সংস্থা ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনকেও জরুরি ভিত্তিতে অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্র।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানিয়েছেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় তিন কোটি স্বাস্থ্যসেবা কর্মী এবং ফ্রন্টলাইন কর্মীদের টিকা দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ধাপে, পঞ্চাশের বেশি বয়সী এবং ৫০ বছরের কম বয়সী যাঁদের কো-মর্বিডিটি লক্ষ্ণণ রয়েছে তাঁদের টিকা দেওয়া হবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I