নয়াদিল্লি: ১৬ জানুয়ারি থেকে দেশজুড়ে শুরু হচ্ছে কোভিড -১৯ টিকাকরণ। প্রথম পর্যায়ে প্রায় তিন কোটি লোককে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। এই প্রেক্ষিতে ভ্যাকসিনের ডোজ দেশের বিভিন্ন শহরে পাঠানো হচ্ছে। সোমবার থেকেই করোনার ভ্যাকসিন সরবরাহ শুরু হয়েছে।

কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের ডোজগুলি ভারতের পুনের সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে ট্রাক এবং বিমানের মাধ্যমে বিশেষ ফ্রিজারে পাঠানো হচ্ছে।

মঙ্গলবার সকালে ভ্যাকসিনের তিনটি কনটেইনারকে বিমানবন্দরে ট্র্যাকের মাধ্যমে পাঠানো হয়। এই ট্রাকগুলিতে ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ভ্যাকসিন পুনে বিমানবন্দরে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখান থেকে মোট ৮ টি বিমানের মাধ্যমে ভ্যাকসিনকে ১৩ টি পৃথক স্থানে নিয়ে যাওয়া হবে।

প্রথম বিমানটি সকাল ৮.১১ মিনিটে দিল্লি বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। এই ভ্যাকসিন দিল্লি থেকে দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রেরণ করা হবে। আগামী কয়েকদিনে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন গুজরাত, মধ্যপ্রদেশ ও হরিয়ানায় আরও ৫ টি কন্টেইনার ট্রাকের মাধ্যমে সরবরাহ করা হবে। উল্লেখ্য, প্রথম ধাপে ভারত সরকার সিরাম ইনস্টিটিউটকে ১ কোটি ১১ লক্ষ ডোজ অর্ডার করেছে। যার সরবরাহ সোমবার থেকে শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন বোঝাই কনটেইনারগুলি ব্যাপক পুলিশি সুরক্ষার মধ্যে সিরাম ইনস্টিটিউট থেকে রওনা দিচ্ছে।

বলা হচ্ছে, এই কাজে জিপিএস সুবিধা সমেত মোট ৩০০ টি কনটেইনার ট্রাককে লাগানো হয়েছে। প্রয়োজনে আরও ৫০০ ট্রাক ব্যবহার করা হবে।

অন্যদিকে আজ দুপুরেই রাজ্যে আসছে পুণের সেরাম ইন্সটিটিউটে তৈরি করোনার ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড। দুপুরের বিমানে কলকাতায় পৌঁছে যাবে এই ভ্যাকসিন। বিমানবন্দর থেকেই ভ্যাকসিনের একাংশ ইনসুলেটেড ভ্যানে নিয়ে যাওয়া হবে বাগবাজারের কেন্দ্রীয় মেডিক্যাল স্টোর্সে। সেখান থেকেই রাজ্যের কোনায়-কোনায় সেই ভ্যাকসিন মোট ৯৪১টি কোল্ড চেন পয়েন্টে পৌঁছে যাবে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I