নয়াদিল্লি : তিব্বতে বড় অস্ত্র তৈরির কারখানা বা মিলিটারি লজিস্টিক হাব তৈরি করছে চিন। এমনই উপগ্রহ চিত্র হাতে পেয়েছে ভারত। তিব্বতের জিগাটসে এই লজিস্টিক হাব তৈরি করা হচ্ছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় আরও শক্তিবৃদ্ধি করতেই চিনের এই পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে। শদিও ভারতের পক্ষ থেকে বিদেশমন্ত্রক স্তরে কোনও মন্তব্য এই বিষয়ে করা হয়নি।

বিশেষজ্ঞদের দাবি সোমবার যে ছবি ভারতের হাতে এসে পৌঁছেছে, তা সাম্প্রতিক সময়ের। ট্যুইটারে ওপেন সোর্স ইন্টিলিজেন্স অ্যানালিস্ট @detresfa প্রথম এই ছবি প্রকাশ করে। সেখানে দেখা গিয়েছে জিগাটসে বিমানবন্দরে অস্ত্র বহন করার পরিকাঠামো তৈরি করা হচ্ছে। যার সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে লজিস্টিক হাবকে। এই পরিকাঠামো তৈরির কাজে যুক্ত রয়েছে চিনা সেনা।

ভূমি থেকে আকাশের মিসাইল নিক্ষেপণ কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে তিব্বতের ওই এলাকায়। তৈরি হচ্ছে নতুন রেলওয়ে টানেল, সেনা ব্যারাক। পাতা হচ্ছে নতুন রেল লাইন। চিত্রে স্পষ্ট না হলেও জ্বালানি কেন্দ্র নির্মাণ কাজ নজরে এসেছে। এছাড়াও ওই এলাকায় মাটির তলায় অস্ত্র মজুত রাখার বিশেষ ছাউনি তৈরি হয়েছে বলে খবর।

তবে তিব্বতে বেশ কয়েক মাস ধরেই যুদ্ধপ্রস্তুতি ও সেনা সজ্জা চোখে পড়েছে। গালওয়ান উপত্যকায় ভারতীয় সেনার ওপর হামলা চালানোর পর পরই তিব্বতে সামরিক মহড়া চালায় চিন। জানা যায়, এই সামরিক মহড়ায় অংশ নেওয়ানোর জন্য চিনা সরকার সমগ্র দেশ থেকে অস্ত্র, সেনা, ট্যাঙ্ক, সাঁজোয়া যান ইত্যাদি সংগ্রহ করেছিল। এতে বেশ কয়েকটি নতুন অস্ত্রও সামিল করা হয়েছিল। যেমন টাইপ ১৫ লাইটওয়েট ট্যাঙ্কস, এইচজে -১০ অ্যান্টি-ট্যাঙ্ক মিসাইল ইত্যাদি।

তিব্বত মালভূমিতে এই মহড়া চালানো হয়। এই অঞ্চলের উচ্চতা ৪৭০০ মিটারেরও বেশি। কয়েক কিলোমিটার দূরে থাকা লক্ষ্যবস্তুগুলিতে ট্যাঙ্ক এবং ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা আক্রমণ করা হয়। এতে একাধিক রকেট লঞ্চার, হাউইটজার কামান এবং অ্যান্টিএয়ারক্রাফট সিস্টেমও ব্যবহার করা হয়। তবে এই নতুন পরিকাঠামোয় তৈরি হয়েছে পাঁচটি হেলিপোর্ট, পাঁচটি স্থায়ী এয়ার ডিফেন্স পজিশন ও তিনটি এয়ারবেস।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I