মিছিলের ভিড় দেখে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য, অনেকেই মনে করেছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায় শেষ হয়ে গিয়েছে! আর রাজনীতি হবে না। শোভনবাবুকে যে এত মানুষ ভালোবাসেনে এখন সেটাই এদিনের মিছিলের প্রমানিত। শুধু তাই নয়, মিছিলে এত মানুষ আসার জন্যে সবাইকে ধন্যবাদ জানান বৈশাখি বন্দ্যোপাধ্যায়।

শোভনের কামব্যাক র‍্যালিতে উপচে পড়ছে ভিড়। দেখা যাচ্ছে না মিছিলের শেষ অংশ। যা দেখে কার্যত শোভনের মুখেও পরিবর্তনের ডাক। র‍্যালি থেকেই শোভনের মন্তব্য, এমন সোনার বাংলা চাইনি। এবার সময় এসেছে পরিবর্তনের।

শোভন-বৈশাখীর কামব্যাক র‍্যালিতে বঙ্গ বিজেপির একাধিক শীর্ষ নেতৃত্ব।

র‍্যালিতে অংশ নিতে বাড়ি থেকে বের হলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শোভনবাবু বলেন, বিজেপির সাহায্য নিয়েই তৃণমূলের জন্ম হয়েছিল। বহিরাগত বলার আগে অবশ্যই আয়নায় নিজেদের মুখ দেখা উচিৎ বলে মন্তব্য করলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়।

কার্যত শোভন-বৈশাখীর কামব্যাক র‍্যালি! আর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হবে বিজেপির র‍্যালি। র‍্যালির একেবারে সামনের সারিতে থাকবেন শোভন চট্টোপাধ্যায় এবং বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। গোলপার্ক থেকে শুরু হয়ে এই র‍্যালি যাবে সেলিমপুর পর্যন্ত। ইতিমধ্যে এই র‍্যালি ঘিরে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

করোনাকালে বিনোদন দুনিয়ায় কী পরিবর্তন? জানাচ্ছেন, চলচ্চিত্র সমালোচক রত্নোত্তমা সেনগুপ্ত I