দিঘা: মৃত্যুতেও উচ্ছ্বাস! অস্বাভাবিক এমনই এক ভিডিও ভাইরাল নেট দুনিয়ায়।
ঠাকুমার মৃত্যুতে উচ্ছ্বাস নাতিদের। কার্যত অবাক করার মতই ঘটনা ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দিঘার দক্ষিণ শিমুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা মাহেশ্বরী দেবীর বয়স হয়েছিল ১২০ বছর। রবিবার মৃত্যু হয় তাঁর।
বৃদ্ধার পরিবারের বর্তমানে মোট সদস্য সংখ্যা ১২০ জন। যাদের মধ্যে ৫৬ জন তার নাতি। ওই বৃদ্ধা তিনি তাঁর জীবিত অবস্থায় নাতিদের বলতেন তাঁর মৃত্যুতে যেন কেউ দুঃখে ভেঙে না পড়ে। আর তারই বহিঃপ্রকাশ এদিন। বৃদ্ধার মৃত্যুতে আনন্দে মাতেন সবাই। কারণ তাঁর শেষ ইচ্ছে ছিল আনন্দের সঙ্গে যেন তাকে বিদায় জানানো হয়।
ঠাকুরমার ইচ্ছা পূরণ করতে ঠাকুমার শেষ যাত্রায় অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করল ৫৬জন নাতি। রবিবার ঠাকুমার শেষ যাত্রায় কার্যত ব্যান্ড পার্টি নিয়ে ঢাক-ঢোল ঘন্টার সঙ্গে নাচতে নাচতে আতশবাজি ফাটিয়ে শেষযাত্রার আয়োজন করল নাতিরা। যা দেখে কার্যত হতচকিত সাধারণ মানুষ।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে বৃদ্ধার নাতিরা নাচানাচি করছেন। আশেপাশের মানুষ অবাক চোখে দেখছেন, কেউ কেউ ভিডিও রেকর্ডও করেছেন।
লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'!
'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের।
কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.