কলকাতা: বিদেশে গিয়ে চোখ ধাঁধানো ডেস্টিনেশন ওয়েডিং। সোশ্যাল মিডিয়ায় মাখো মাখো পোস্ট। বেশ চলছিল টলিপাড়ার রূপকথা। কিন্তু আচমকাই কী হল এমন? টলিপাড়ায় কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে, নিখিল-নুসরতের সম্পর্কে নাকি চিড়!

সদ্য তাঁদের ইনস্টাগ্রামের ভক্তরা যা দেখতে পেলেন, তাতে জল্পনা আরও স্পষ্ট হল, সেকথা বলাই যায়। রবিবার দেখা গেল, ইনস্টাগ্রামে একে অপরকে আনফলো করে দিয়েছেন নুসরত ও নিখিল।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে একটি স্ক্রিনশট। যেখানে দেখা যাচ্ছে, ইনস্টাগ্রামে একে অপরকে ইতিমধ্যেই আনফলো করে দিয়েছেন এই দম্পতি। আর তাতেই আরও জোরদার হয়েছে নুসরত-নিখিলের বিয়ে ভাঙার গুঞ্জন।

কিছুদিন আগেই সহ অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে সাংসদ, অভিনেত্রীর রাজস্থান বেড়াতে যাওয়ার খবরে নুসরত-নিখিলের সম্পর্ক ভাঙার জল্পনা তৈরি হয়। যশের সঙ্গে নুসরতের ঘনিষ্ঠতার খবরও শোনা যাচ্ছে।

যদিও যশ বা নুসরত কেউই নিজেদের ইনস্টাগ্রাম পেজে একে অপরের সঙ্গে রাজস্থান ভ্রমণের ছবি পোস্ট করেননি। তবে তাঁদের ফ্যান পেজের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে নুসরত-যশের আজমেঢ় শরিফে যাওয়ার ছবি ও ভিডিও। আর তাতেই ছড়ায় যশের সঙ্গে প্রেম, আর নিখিলের সঙ্গে নুসরতের বিয়ে ভাঙার খবর।

২০১৯ এর ১৯ জুন সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন নিখিল ও নুসরত। সেই সময়ে দুজনের বিয়ে ছিল টলিপাড়ার চর্চার বিষয়। রিসেপশনে হাজির ছিল প্রায় গোটা টলিউড। এমনকী, নুসরত একবার অতিরিক্ত ওষুধ খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর জল্পনা ছড়ায় যে, নিখিলের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরেই অভিনেত্রী এমন কাণ্ড ঘটিয়েছেন। পরে অবশ্য সমস্ত জল্পনা উড়িয়ে ফের একসঙ্গে দেখা যায় দুজনকে। এবার নতুন করে তাঁদের সম্পর্কে চিড় ধরার খবরে সরগরম টলিউড।

গত ৮ জানুয়ারি ছিল সাংসদ, অভিনেত্রী নুসরত জাহানের জন্মদিন। শোনা যাচ্ছে, নুসরতের জন্মদিনের পার্টিতে হাজির ছিলেন না নিখিল। তবে বন্ধু যশ দাশগুপ্ত সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।