কলকাতা: বাংলায় মোট করোনা আক্রান্ত ৫ লক্ষ ৬০ হাজারের বেশি মানুষ৷ তবে গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে আক্রান্ত মাত্র ৮২৩ জন৷ মৃত্যু হয়েছে আরও ১৯ জনের৷

রবিবার সন্ধ্যায় রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, একদিনে রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৯ জনের৷ শনিবার এই সংখ্যাটা ছিল ২০ জন৷ তবে সব মিলিয়ে বাংলায় মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯ হাজার ৯৪১ জন৷ তবুও চিন্তা বাড়াচ্ছে মৃত্যুহার৷

৯ জানুয়ারির রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, বাংলায় মৃত্যুহার ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ৷ তবে এই মূহুর্তে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন মাত্র ১,৯৫৪ জন৷ হোম আইসোলেশনে ৬,০২৪ জন৷ আর সেফ হোমে আছেন মাত্র ৫৬ জন৷ একদিনে আক্রান্ত মাত্র ৮২৩ জন৷ শনিবার ছিল আরও কম৷ মাত্র ৭৮৭ জন৷

তা-সত্ত্বেও বাংলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যাটা বেড়ে ৫ লক্ষ ৬০ হাজার ৭০৯ জন৷ রাজ্যে একদিনে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৯৫৭ জন৷ শনিবার ছিল ৯৭৮ জন৷ সব মিলিয়ে রাজ্যে মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৫ লক্ষ ৪২ হাজার ৮৮৭ জন৷ আর সুস্থতার হার বেড়ে ৯৬.৮২ শতাংশ৷ অ্যাক্টিভ আক্রান্তের সংখ্যাটা কমে ৮ হাজারের নিচে৷

তথ্য অনুযায়ী,৭ হাজার ৮৮১ জন৷ শনিবার ছিল ৮ হাজার ৩৪ জন৷ তুলনামূলক ১৫৩ জন কম৷ এই পর্যন্ত বাংলায় করোনা নমুনা টেস্ট হয়েছে ৭৪ লক্ষের বেশি৷ তথ্য অনুযায়ী ৭৪ লক্ষ ৪১ হাজার ৫০০ টি৷ ফলে প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় টেস্টের সংখ্যা বেড়ে হল ৮২,৬৮৩ জন৷ একদিনে ৩৫ হাজার ১২৩ টি টেস্ট হয়েছে৷

এই মুহূর্তে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে রাজ্যে ১০০ টি ল্যাবরেটরিতে করোনা টেস্ট হচ্ছে৷ আরও ১ টি ল্যাবরেটরি অপেক্ষায় রয়েছে৷

বি: দ্র: – প্রতিদিন সন্ধ্যায় রাজ্য স্বাস্থ্য ভবন থেকে যে বুলেটিন প্রকাশিত হয়,সেখানে আগের দিন সকাল ৯ টা থেকে বুলেটিন প্রকাশিত হওয়ার দিন সকাল ৯ টা পর্যন্ত তথ্য উল্লেখ করা হয়৷

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।