৫১’ ক্রিশ্চিয়ান ওপসেথের ফ্রি-কিক সরাসরি দেবজিতের আস্তানায়

৪৮’ ছেত্রীর বাঁ-পায়ের দুরন্ত শট রক্ষা করলেন দেবজিত

জোড়া পরিবর্তন বেঙ্গালুরুর। উদান্তার পরিবর্তে এলেন ওপসেথ। পরাগের পরিবর্তে এলেন প্রতীক চৌধুরি

শুরু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা

প্রথমার্ধের খেলা শেষ। ১-০ গোলে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল

২ মিনিট অতিরিক্ত সময়

৪৫’ ফ্রি-কিক থেকে একটি সংগঠিত আক্রমণের প্রচেষ্টা বেঙ্গালুরুর। কিন্তু নিষ্ফলা রইল তাদের প্রয়াস

৪২’ ক্রস থেকে ভেসে আসা সুনীল ছেত্রীর হেডার কর্নারের বিনিময়ে রক্ষা করলেন নেভিল। যদিও কর্নার থেকে কোনও বিপদ হল না

৪০’ ম্যাঘোমার জার্সি টেনে হলুদ কার্ড দেখলেন বেঙ্গালুরুর এরিক পারতালু

৩৩’ এরিক পারতালুর দূরপাল্লার দুরন্ত শট প্রতিহত করলেন দেবজিত

কুলিং ব্রেক

২৮’ ফের গোলের গন্ধ ইস্টবেঙ্গলে। ব্রাইটের ডিফেন্স চেরা থ্রু নাগাল পেলেন না হরমনপ্রীত। বিপদ এড়াল বেঙ্গালুরু ডিফেন্স

২৭’ অঙ্কিতের দুরন্ত ক্রস থেকে পায়ে বলে সংযোগ করতে ব্যর্থ নারায়ণ

২১’ ব্রাইটকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন দিমাস দেলগাডো

২০’ গোওওওল… মাত্তি স্টেইনম্যানের গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল। নারায়ণের ক্রস থেকে দুরন্ত ফ্লিকে গোল জার্মান মিডফিল্ডারের

১৫’ পরাগের থ্রো-ইন থেকে ক্লেইটন সিলভার ড্রপ হেডার অল্পের জন্য বার উঁচিয়ে মাঠের বাইরে

১৪’ প্রতি-আক্রমণে ইস্টবেঙ্গল রক্ষনে হানা দিয়েছিল বেঙ্গালুরু। বিপদ রক্ষা করলেন নারায়ণ

৭’ নারায়ণের দাসের দূরপাল্লার শট রক্ষা করলেন বেঙ্গালুরু গোলরক্ষক গুরপ্রীত। ম্যাচের প্রথম কর্নার ইস্টবেঙ্গলের। কিন্তু কোনও বিপদ হল না

কিক-অফ করে শুরু হল খেলা…

ইস্টবেঙ্গল একাদশ: দেবজিত মজুমদার (গোলরক্ষক), ড্যানি ফক্স, স্কট নেভিল, রাজু গায়কোয়াড়, নারায়ণ দাস, অঙ্কিত মুখোপাধ্যায়, মিলন সিং, মাত্তি স্টেইনম্যান, জ্যাকুয়েস ম্যাঘোমা, ব্রাইট এনোবাখারে, হরমনপ্রীত সিং।

বেঙ্গালুরু এফসি একাদশ: গুরপ্রীত সিং সান্ধু (গোলরক্ষক), পরাগ শ্রীবাস, রাহুল ভেকে, জুয়ানন, অজিত কুমার, সুরেশ ওয়াংজম, দিমাস দেলগাডো, এরিক পারতালু, উদান্তা সিং, ক্লেইটন সিলভা, সুনীল ছেত্রী।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।