কলকাতা: রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশনের চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগের দাবি তুলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিলেন বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী। ‌২০১৬ সালে স্কুল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগের পরীক্ষা হয়েছিল। তারপর মেধা তালিকা তৈরি হলেও এরপর প্রায় পাঁচ বছর কেটে গেলেও ওই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। ফলে এইসব চাকরিপ্রার্থীদের পথে নামতে দেখা গিয়েছে। ওইসব চাকরিপ্রার্থীদের দাবিকে সমর্থন জানিয়ে বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন সুজন চক্রবর্তী।

ওই চিঠিতে সুজনবাবু জানিয়েছেন, ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটের আগে এইসব চাকরিপ্রার্থীদের প্রেসক্লাবের সামনে ২৯ দিন ধরে অনশনে বসেছিলেন। সেই আন্দোলনের সময় মুখ্যমন্ত্রী তাদের সঙ্গে গিয়ে দেখা করে আশ্বাস দিয়েছিলেন একজন পরীক্ষার্থীরও নিয়োগ বাতিল হবে না। এজন্য প্রয়োজন হলে নিয়ম বদলে কথাও বলা হয়েছিল । কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হয়নি । কয়েকজন চাকরি পেলেও অধিকাংশই তা থেকে বঞ্চিত থেকে গিয়েছেন বলে‌ অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।

বিশেষত শরীর শিক্ষা এবং কর্মশিক্ষা বিষয়ক প্রার্থীরা‌ মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখাও করেন‌ ২০২০ সালের জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে। তখন দ্রুত নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দেন যদিও তার পরেও এই প্রক্রিয়া গতি পায় নি।

সুজন চক্রবর্তী প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে মুখ্যমন্ত্রী নিজে নির্দেশ দেন সেখানেও নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে গেল কেন? সুজনবাবুর অভিমত, শূন্যপদ থাকা সত্ত্বেও নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে থাকার ওইসব পরীক্ষার্থী ও তাদের পরিবার মানসিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন। তাছাড়াএভাবে এত শিক্ষিত বেকারের কর্মসংস্থান সুনিশ্চিত না হওয়ায় রাজ্যের অর্থনীতির গ্রাফ নিচের দিকে নেমে যাচ্ছে। তারই প্রেক্ষিতে সুজন চক্রবর্তী আর্জি জানিয়েছেন, অবিলম্বে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী এবং স্বচ্ছতা মেনে চাকরিপ্রার্থীদের নিয়োগের প্রক্রিয়া সুনিশ্চিত করার ব্যাপারে যেন মুখ্যমন্ত্রী উদ্যোগ নেন।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।