নয়াদিল্লি: ১২টি ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা বিএসএনএল-এর ফোরজি নেটওয়ার্কের ব্যাপারে আগ্রহী। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নামগুলি হল টেক মহিন্দ্র, টিসিএস, নোকিয়া, এরিকসন, তেজস নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্যরা। এমনকি চিনের সংস্থা হুয়ই এবং জেডটিই রয়েছে যারা আগ্রহ প্রকাশ করেছে এর জন্য দরপত্রে অংশগ্রহণ করার ব্যাপারে। একটি সর্বভারতীয় সংবাদপত্র এমনটাই জানাচ্ছে।

সরকার এইজন্য সোমবার প্রি-বিড মিটিং করবে আগ্রহীদের নানারকম মনের ধোঁয়াশা কাটিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্য। সূত্রের খবর বিএসএনএলের ইস্যু করা আগ্রহপত্র ১২টি সংস্থা নিয়েছে। এক্ষেত্রে ভারতীয় সংস্থাগুলির মধ্যে রয়েছে-তেজস নেটওয়ার্ক, আইটিআই, লার্সেন এন্ড ট্যুব্রো, টিসিএস, টেক মহিন্দ্র, স্টারলাইট টেকনোলজিস এবং এইচএফসিএল। গ্লোবাল সংস্থা গুলির মধ্যে রয়েছে-এরিকসন , মাভেনির সিস্টেম ,নোকিয়া,হুয়ই এবং জেডটিই।

গত সপ্তাহে বিএসএনএল ফোরজি পরিষেবার জন্য আগ্রহপত্র ইস্যু করেছিল যা শুধুমাত্র ভারতীয় কোম্পানিকে অনুমতি দেওয়া হবে কোর নেটওয়ার্কের একটা মডেল সমন্বয় ব্যবস্থার মাধ্যমে । এর ছয়মাস আগে আরেকটি আগ্রহ পত্র জারি করা হয়েছিল ,যেটি অবশ্য বাতিল করা হয় যেহেতু সেখানে দেশীয় সংস্থাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।

সরকারি স্তরে সূত্রের খবর গ্লোবাল সংস্থাগুলি রীতিমতো আগ্রহ দেখিয়েছে বিএসএনএলের ফোরজি নেটওয়ার্ক এর বিষয়ে, যা প্রমাণ করে তারা এই শর্তে স্বচ্ছন্দবোধ করছে। আগে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি শর্তের বিষয়ে তাদের নেতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছিল।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।