নয়াদিল্লি: ভ্যাক্সিন দেওয়ার প্রক্রিয়া কবে থেকে শুরু হচ্ছে, সেদিকেই উন্মুখ হয়ে তাকিয়ে আছে দেশের মানুষ। আর শনিবারই সেই গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা হল কেন্দ্রের তরফে।

এদিন জানানো হয়েছে, স্বাস্থ্যকর্মীদের সবার আগে ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে। এছাড়া ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার অর্থাৎ যারা সামনের সারিতে থেকে করোনার মোকাবিলা করছে, তাদের আগে ভ্যাক্সিন দেওয়া হবে। এরকম অন্তত ৩ কোটি ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার আছে বলে মনে করা হচ্ছে।

এই কর্মীদের পর ভ্যাক্সিন পাওয়ার তালিকায় থাকবেন পঞ্চাশোর্ধ ব্যক্তিরা ও ৫০-এর নীচে যাদের কো-মর্নিবিটি আছে তারা। এদের সংখ্যা মোট ২৭ কোটি।

১৬ জানুয়ারি অর্থাৎ আগামী সপ্তাহ থেকেই ভ্যাক্সিন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে আলোচনা করতেই শনিবার একটি বৈঠক ডেকেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই বৈঠকেই দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিতে কেমন প্রস্তুতি রয়েছে, সেই বিষয়ে খোঁজখবর নেন।

ভারতে ইতিমধ্যেই এমার্জেন্সি অথরাইজেশন বা জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে অক্সফোর্ডের ‘কোভ্যাক্সিন’ যা ভারতে সেরাম ইন্সটিটিউটে তৈরি হয়েছে ও ভারত বায়োটেকের তৈরি ‘কোভিশিল্ড।’ ফলে এগুলি যে খুব তাড়াতাড়ি সাধারণ মানুষকে দেওয়ার ক্ষেত্রে অনুমোদন পাবে, এমনটাই আশা করা যাচ্ছে।

একদিকে যখন ভারতে করোনার নয়া স্ট্রেনে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে তার মধ্যে এই খবরে স্বাভাবিকভাবেই আশার আলো দেখা গিয়েছে।

কিছুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী দাবি করেন, দেশের মানুষদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়েছে কেন্দ্রের এই পদক্ষেপ। কিছুদিন আগেই এই দুটি ভ্যাকসিনকে ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র। তাই ২০২১ সালের শুরুতেই আত্মনির্ভরতার গতি বেড়েছে ভারতে। তার পিছনে দেশে তৈরি করোনা ভ্যাকসিন দুটির অবদান অসামান্য। নিজের দেশে তৈরি ভ্যাকসিনের জন্য মাথা উঁচু হয়েছে প্রত্যেক ভারতবাসীর। এমন কেউ নেই, যিনি এই পদক্ষেপে খুশি হননি, গর্বিত হননি।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।