লন্ডন: করোনার নয়া স্ট্রেনের ধাক্কায় বেসামাল ব্রিটেন। এই আবহেই সেদেশে করোনার তৃতীয় ভ্যাকসিন হিসেবে জরুরি ভিত্তিতে ছাড়পত্র দেওয়া হল মডার্নাকে। মডার্নার ১ কোটি ৭০ লক্ষ ডোজ ভ্যাক্সিন কেনার বরাত দিয়েছে বরিস জনসনের সরকার।

করোনা রুখতে প্রথমে ফাইজার বায়োএনটেক-এর ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দেয় ব্রিটেন। পরবর্তী সময়ে করোনার দ্বিতীয় টিকা হিসেবে সেদেশে অনুমোদন পায় অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিন। ইতিমধ্যেই টিকাকরণ কর্মসূচি শুরু হয়ে গিয়েছে ব্রিটেনে।

দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রশিক্ষিত কর্মীরা টিকা দান করছেন। করোনাকালে দূরত্ববিধি মেনে চলছে টিকাদান কর্মসূচি। জানা গিয়েছে, এখনও পর্।ন্ত পর্যায়ক্রমে ব্রিটেনে ১৫ লক্ষেরও বেশি মানুষের প্রথম ধাপের টিকাকরণ সম্পূর্ণ হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবার ব্রিটেনে করোনার টিকাকরণ কর্মসূচিতে গতি বাড়বে। আগে ফাইজার বায়োএনটেক, অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাক্সিন দেওয়া চলছিল। এবার সেই তালিকায় করোনার তৃতীয় টিকা হিসেবে জুড়ে গেল মর্ডানার ভ্যাক্সিন।

সেই কারণেই আরও বেশি সংখ্যায় মানুষকে এবার টিকাকরণের আওতায় আনা যাবে। শুক্রবারই মডার্নাকে তৃতীয় কার্যকরী করোনার ভ্যাক্সিন হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বরিস জনসনের সরকার।

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই ব্রিটেনের কমপক্ষে দেড় কোটি মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনতে চায় বরিস জনসনের সরকার। সেই লক্ষ্যেই যাবতীয় তৎপরতা নেওয়া হচ্ছে।

করোনার তৃতীয় ভ্যাক্সিন হিসেবে মডার্নার যুক্ত হওয়া ব্রিটেনে ভ্যাক্সিনেশন প্রক্রিয়া ত্বরাণ্বিত করবে বলে আশাবাদী ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। করোনার নয়া ধরনের হামলায় বেসামাল ব্রিটেন। সেই দেশ থেকেই গোটা বিশ্বে ছড়িয়েছে করোনার নয়া স্ট্রেন। প্রদিতিন হু-হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।

তবে এই আবহেই আশার খবর, ফাইজার-এর তৈরি টিকা নাকি করোনার নয়া স্ট্রেনের প্রতিরোধেও কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে। ইতিমধ্যেই সেব্যাপারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে সুফল মিলেছে বলে জানা গিয়েছে।

লাল-নীল-গেরুয়া...! 'রঙ' ছাড়া সংবাদ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কোন খবরটা 'খাচ্ছে'? সেটাই কি শেষ কথা? নাকি আসল সত্যিটার নাম 'সংবাদ'! 'ব্রেকিং' আর প্রাইম টাইমের পিছনে দৌড়তে গিয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকেছে সত্যিকারের সাংবাদিকতার। অর্থ আর চোখ রাঙানিতে হাত বাঁধা সাংবাদিকদের। কিন্তু, গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভে 'রঙ' লাগানোয় বিশ্বাসী নই আমরা। আর মৃত্যুশয্যা থেকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আপনারাই। সোশ্যালের ওয়াল জুড়ে বিনামূল্যে পাওয়া খবরে 'ফেক' তকমা জুড়ে যাচ্ছে না তো? আসলে পৃথিবীতে কোনও কিছুই 'ফ্রি' নয়। তাই, আপনার দেওয়া একটি টাকাও অক্সিজেন জোগাতে পারে। স্বতন্ত্র সাংবাদিকতার স্বার্থে আপনার স্বল্প অনুদানও মূল্যবান। পাশে থাকুন।.

অতিমারীর মধ্যে দেশি ব্র্যান্ডগুলি কতটা সমস্যার মধ্যে রয়েছে , তারাও কী ভাবছেন আগামী নিয়ে? জানাবেন ডঃ মহুল ব্রহ্ম।