করোনা সক্রিয়ের সংখ্যায় উত্তর ২৪ পরগনাকে টেক্কা কলকাতার, একনজরে জেলার পরিসংখ্যান
করোনা সক্রিয়ের হারে উত্তর ২৪ পরগনাকে টেক্কা দিয়ে এগিয়ে গেল কলকাতা। এখন উত্তর ২৪ পরগনার থেকে কলকাতায় সক্রিয়ের সংখ্যা কম। কলকাতায় প্রতিদিনই করোনাজয়ীর সংখ্যা তুলনায় অনেক বেশি। ফলে কলকাতার সক্রিয়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে দ্রুত। উত্তর ২৪ পরগনাকে টপকে বর্তমানে ১৬০০-র সামান্য উপরে কলকাতা।

কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় করোনা
শনিবার বাংলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা খানিক বেড়ে হয়েছে ৭৮৭। কলকাতায় এদিন করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা ১৯৩। উত্তর ২৪ পরগনায় ২২৪ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনায় করোনা গ্রাফ কমছে ধীরে ধীরে। করোনায় শুধু কলকাতায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩০১০ জন। আর উত্তর ২৪ পরগনায় মৃতের সংখ্যা ২৩৯২।
একনজরে কলকাতার করোনা পরিসংখ্যান
এদিন পর্যন্ত কলকাতায় মোট করোনা আক্রান্ত ১২৫২৯৭। শুধু এদিনই কলকাতায় ১৯৩ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এখন পর্যন্ত কলকাতায় মৃত্যু হয়েছে ৩০১০ জনের। এদিন মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এখন পর্যন্ত করোনা মুক্ত হয়েছেন মোট ১২০৬৬৯ জন। এখনও সক্রিয় করোনা আক্রান্ত ১৬১৮ জন। এদিন কলকাতায় করোনা সংক্রমণ মুক্ত হয়েছেন ২৮৭ জন।
উত্তর ২৪ পরগনায় করোনা পরিসংখ্যান
উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় এখন পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত ১১৮৭৮৮ জন। এদিন আক্রান্ত হয়েছেন ২২৪ জন। মৃত্যু হয়েছে মোট ২৩৯২ জনের। এদিন মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এখন পর্যন্ত করোনা মুক্ত হয়েছেন মোট ১১৪৬৮৬ জন। এখনও সক্রিয় করোনা আক্রান্ত ১৭১০ জন। এদিন করোনা সংক্রমণ মুক্ত হয়েছেন ২২৩ জন।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়া-হুগলি
দক্ষিণ ২৪ পরগনা আক্রান্তের নিরিখে এখন তিন নম্বরে উঠে এসেছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ৩৬ জন বেড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ৩৬৪৩৯। হাওড়ায় মোট আক্রান্ত এখন পর্যন্ত ৩৫০১২ জন। এদিন আক্রান্ত হয়েছেন ৪৩ জন। হুগলিতে ৪৬ জন বেড়ে আক্রান্ত ২৮৯০৮ জন।
অন্যান্য জেলায় করোনা পরিসংখ্যান
এছাড়া আলিপুরদুয়ারে ৭৬৫৯, কোচবিহারে ১১৭৪১, দার্জিলিংয়ে ১৮০১৬, কালিম্পংয়ে ২১৮৯, জলপাইগুড়িতে ১৪৪৮৮, উত্তর দিনাজপুরে ৬৪৯৩, দক্ষিণ দিনাজপুরে ৮১১৪, মালদহে ১২৫৪৮, মুর্শিদাবাদে ১২০৮১, নদিয়ায় ২২০৯২, বীরভূমে ৯৭৮৭, পুরুলিয়ায় ৭০৫১, বাঁকুড়ায় ১১৫৪২, ঝাড়গ্রামে ২৯৯০, পশ্চিম মেদিনীপুরে ২০০১২, পূর্ব মেদিনীপুরে ২০৩৪৯, পূর্ব বর্ধমানে ১২৪৪২, পশ্চিম বর্ধমানে ১৫৭৮২ জন মোট আক্রান্ত হয়েছেন। মোট ৬৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন অন্যান্য রাজ্যের বাসিন্দা।